কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব নিরসনে বসছে ‘সোলার ফেন্স’

বাংলা ট্রিবিউন কাপ্তাই প্রকাশিত: ১৭ এপ্রিল ২০২২, ০৯:৩৭

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার বিভিন্ন পাহাড়ি এলাকায় বন্য হাতির উপদ্রব অনেকাংশে বেড়েছে। প্রায়শই ঘটছে দুর্ঘটনা। বন্য হাতির পাল এসে আক্রমণ করছে মানুষের ঘরবাড়িতে। এছাড়া মাঝে মাঝে ঘটছে হাতির আক্রমণে প্রাণহানির ঘটনা। সমস্যা সমাধানে সোলার ফেন্সিং সিস্টেম বসানোর কাজ শুরু করেছে বনবিভাগ।


বন বিভাগ সূত্র বলছে, পার্বত্য চট্টগ্রামে এশীয় ও আফ্রিকান প্রজাতির হাতির বিচরণ রয়েছে। বিশেষ করে রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে দুর্গম অঞ্চলে বন্য হাতির বিচরণ রয়েছে। পাহাড়ে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত খাবারের ওপর নির্ভরশীল এসব হাতি খাবারের সন্ধানে এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে ঘুরে বেড়ায়। বনে খাবারের অভাব এবং হাতির আবাসস্থল ধ্বংসের কারণে হাতি প্রায়শই লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে। এতে আতঙ্কে রয়েছে এলাকার মানুষ।


কাপ্তাইয়ের প্রশান্তি পার্ক, শিলছড়ি গেট, কামিলাছড়ি-আসামবস্তি সড়ক, রাইখালিসহ কয়েকটি এলাকার পাহাড়ে রয়েছে বন্য হাতির পাল। তবে আবাসস্থল ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় হাতি লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে। এতে জানমালের ক্ষতি হচ্ছে সাধারণ মানুষের। গত বছর কেবল কাপ্তাই উপজেলায় হাতির আক্রমণে মারা গেছে পাঁচ জন। বন বিভাগের তথ্য মতে, গত আট বছরে জেলায় বুনোহাতির আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছে ২০ জন। অন্যদিকে গত পাঁচ বছরে মারা গেছে ছয়টি হাতি।


কাপ্তাই উপজেলায় রিজার্ভ ফরেস্টে বাস করে অন্তত ৪০টি বুনোহাতি। শুধু কাপ্তাই নয়; জেলার লংগদু, রাজস্থলী ও বিলাইছড়ি উপজেলাতেও এখন বন্য হাতির আতঙ্ক জনমনে। মার্চ থেকে জুলাই এই শুষ্ক মৌসুমে পাহাড়ে প্রাকৃতিক খাবার, ঝিরি-ঝরনা শুকিয়ে যাওয়ায় বন্য হাতির খাবার ও পানির সংকট দেখা দেয়। এতে হাতির পাল এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাচ্ছে। আর যাত্রাপথেই মানুষেরও মুখোমুখি হচ্ছে হাতি। আর এতে আতঙ্কে দিন কাটে এলাকাবাসীর। পরিবেশবাদীদের মতে, পাহাড়ে খাবারের সমস্যা সামাধান না করলে হাতিকে পাহাড়ে আটকে রাখা কঠিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও