বাড়ির খুদে সদস্যটির মরসুমি ফলে অনীহা? কোন ফন্দিতে পুষ্টি জোগাবেন
খাওয়ার টেবিলেই যেন শিশুদের যত বায়না! খাবার দেখলেই অনীহা, চিৎকার, কান্নাকাটি। বকাঝকা করে, ভুলিয়ে, গল্পের ছলে— নানা পন্থা ব্যবহার করেও কোনও কাজ হচ্ছে না? কী করে এই সমস্যার সমাধান করবেন ভাবছেন?
তা ছাড়াও বাড়িতে তৈরি খাবারের বদলে বিভিন্ন কৌটো বা প্যাকেটজাত খাবার খেতে শিশুরা বেশি আগ্রহী। অবিভাবকেরাও ছোট বাচ্চাদের হাতে বিভিন্ন স্বাস্থ্য-পানীয় ও নানা ধরনের প্যাকেটজাত ভাজাভুজি তুলে দিচ্ছেন। আশা এই যে, তাঁর বাচ্চাটিও বিজ্ঞাপনের বাচ্চাটির মতো নাদুসনুদুস হবে। আদতে পুষ্টিকর সুষম খাদ্যের অভাবে বাচ্চাটি অপুষ্টই থেকে যাচ্ছে।
পুষ্টিকর খাবারের প্রতি সন্তানের ঝুঁকি বারাবেন কী করে?
১) বিশেষজ্ঞদের মতে, রান্নার কাজে শিশুদেরও উদ্যোগী করে তুলতে হবে। আপনি যখন রান্না করবেন, তখন পাশে খুদেটিকেও রাখুন। খুব ভারী কোনও কাজ নয়, শাকসব্জি ধোয়া, সেগুলি টেবিলে গুছিয়ে রাখা এই কাজগুলি ছোটদের দিয়ে করানো যেতেই পারে। খুব ভাল হয়ে যদি বাজারে যাওয়ার সময়ে সঙ্গে করে বাড়ির খুদেটিকেও নিয়ে যাওয়া যায়। তাদের সঙ্গে মরসুমি ফল, শাকসব্জির পরিচয় করতে পারেন। এই অভ্যাসে তারা বিভিন্ন ধরনের শাকসব্জি, ফল চিনতে শিখবে, খাওয়ার প্রতিও তাদের আগ্রহ বাড়বে।