আন্তঃদেশীয় যানবাহনের চাপ সামলাতে পারবে কি বাংলাদেশের মহাসড়ক

বণিক বার্তা সড়ক ভবন প্রকাশিত: ১৬ এপ্রিল ২০২২, ০৯:২৫

ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশের অবস্থান দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সংযোগস্থলে। কৌশলগত এ অবস্থানের অর্থনৈতিক সুবিধা নিতে দুই অঞ্চলের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ স্থাপনে গৃহীত আন্তর্জাতিক উদ্যোগগুলোর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। সড়ক অবকাঠামোর উন্নয়নে নেয়া হয়েছে একাধিক প্রকল্প। দুই লেনের একমুখী সড়কগুলোর প্রশস্তকরণ, গুরুত্বপূর্ণ নদীর ওপর সেতু নির্মাণ, নদী ও স্থলবন্দর এবং আন্তর্জাতিক বন্দরগুলোকে আন্তর্জাতিক সড়ক নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করতে ঢেলে সাজানো হচ্ছে দেশের সড়ক অবকাঠামো।


বর্তমানে শুধু দেশের অভ্যন্তরে চলাচলকারী যানবাহনের চাপ সামাল দিতেই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে দেশের সড়ক-মহাসড়ক খাত। বিভিন্ন গবেষণা ও সমীক্ষায়ও বিষয়টি উঠে এসেছে। এ অবস্থায় বিদ্যমান, নির্মীয়মাণ ও পরিকল্পনাধীন সড়ক অবকাঠামোগুলো আন্তঃদেশীয় যানবাহনের চাপ সামাল দিতে পারবে কিনা, সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলছেন খাতসংশ্লিষ্টরা।


অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, উন্নত বাণিজ্য ব্যবস্থা ও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে দুই অঞ্চলের মধ্যে সংযোগ স্থাপনে নেয়া বেশ কয়েকটি উদ্যোগে যুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। মোটা দাগে এমন উদ্যোগের সংখ্যা সাতটি। এগুলো হলো এশিয়ান হাইওয়ে, সার্ক হাইওয়ে করিডোর, সাসেক রোড করিডোর, বিসিআইএম ইকোনমিক করিডোর, বিমসটেক রোড করিডোর, বিবিআইএন মোটর ভেহিকল এগ্রিমেন্ট ও ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ত্রিপক্ষীয় মহাসড়ক। উদ্যোগগুলো বাস্তবায়ন হলে ভারত, নেপাল, ভুটান, মিয়ানমার, থাইল্যান্ডসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা হবে বাংলাদেশের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও