কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ফুটপাতে উচ্ছেদ-দখল খেলা

www.ajkerpatrika.com ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২২, ১২:৩৪

ফুটপাতের পুরোটাই হকারদের দখলে। ৬০ ফুট চওড়া রাস্তার ওপরও সারি সারি ভ্রাম্যমাণ দোকান। স্বাচ্ছন্দ্যে চলাচল করতে পারছেন না পথচারীরা। যান চলাচলে ঘটছে ব্যাঘাত, সারাক্ষণই লেগে থাকছে জট। শুধু তা-ই নয়, দোকানের ফাঁকে ফাঁকে অবৈধভাবে পার্ক করে রাখা হচ্ছে মোটরসাইকেল, পিকআপ ভ্যান, প্রাইভেট কারসহ নানা যানবাহন।


এমন চিত্র রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত কাঁচাবাজারের সামনের রাস্তার। ঢাকার বড় এ সবজির বাজারে রমরমা বাণিজ্যের সুযোগ নিতে অবৈধভাবে গড়ে তোলা হয়েছে শত শত ভ্রাম্যমাণ দোকান। স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাদের সহায়তায় হকার বসিয়ে কারওয়ান বাজার ঘিরে চলছে লাখ লাখ টাকার চাঁদা-বাণিজ্য। বারবার অভিযান পরিচালনা করেও রাস্তা দখলমুক্ত করা যাচ্ছে না। অভিযানের ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই আবার দখল হচ্ছে ফুটপাত ও রাস্তা।


ডিএনসিসির অঞ্চল-৫-এর তথ্যমতে, কারওয়ান বাজারের ফুটপাত ও সড়ক হকারদের দখলমুক্ত করতে সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে গত ৬ মাসে ১৮ বার মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়েছে। সবশেষ ৬ এপ্রিল কারওয়ান বাজার এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন অঞ্চল-৫-এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মোতাকাব্বীর আহমেদ। তিনি বিভিন্ন ধারায় ১০টি মামলায় দখলদারদের ৪১ হাজার টাকা জরিমানা করেন।


মোতাকাব্বীর আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জনতা টাওয়ার থেকে পেট্রোবাংলা ভবন পর্যন্ত পুরোটা হকারদের দখলে। প্রতি মাসে গড়ে তিনবার উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করি। উচ্ছেদ অভিযান শেষ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে আবার দখল হয়ে যায়। ম্যাজিস্ট্রেটের পক্ষে তো দাঁড়িয়ে সারা দিন পাহারা দেওয়া সম্ভব নয়।’


কারওয়ান বাজারে ২০ বছর ধরে সবজির ব্যবসা করেন মিজানুর রহমান। বর্তমানে তিনি সবজির আড়ত বিসমিল্লাহ বাণিজ্যালয়ের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি বলেন, ‘কারওয়ান বাজারে টাকার খেলা চলে। এখানে রাস্তার প্রতি ইঞ্চি জায়গা ভাড়া চলে ঘণ্টা হিসেবে। রাস্তা দখল করে সবজি নিয়ে বসলেই মোটা অঙ্কের টাকা চাঁদা দিতে হয়। জায়গাগুলো ভাগ করা থাকে, স্থানীয় একেক রাজনৈতিক নেতা একেক জায়গা থেকে টাকা তোলেন।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও