কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গৃহিণী থেকে সফল উদ্যোক্তা সিলেটের স্বর্ণলতা

সরকারি কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর। মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়েছেন কেবল। তখনই বিয়ে হয়ে যায় স্বর্ণলতা রায়ের। সময়টা ১৯৮৮ সাল। স্বামী বনেদি ব্যবসায়ী পরিবারের সন্তান। স্বামীর সংসারে এসে ধীরে ধীরে ফ্যাকাশে হতে শুরু করে তাঁর কিশোরী বয়সের স্বপ্নগুলো। কিন্তু দমে যাননি তিনি। পড়াশোনা চালিয়ে যেতে থাকেন। একসময় স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও অর্জন করেন।

পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে ১৯৯৩ সালে স্বর্ণলতা রূপালী ব্যাংকের জুনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে চাকরিতে যোগ দেন। তখন শুরু হয় আরেক লড়াই। ‘ঘরের বউ কেন বাইরে যাবে?’—পাড়া-প্রতিবেশীরা এমন প্রশ্ন তোলেন। এমনকি শ্বশুরবাড়ির কেউ কেউ চাকরি নিয়ে বাঁকা কথা বলতে লাগলেন। নানা জনের নানা কথা শুনে একপর্যায়ে স্বর্ণলতা রাগে-ক্ষোভে চাকরি ছেড়ে দেন, সেটি ১৯৯৭ সালে। আবার পুরোদস্তুর গৃহিণীর জীবন শুরু। কিছুদিন পর দুবাইয়ে মামার কাছে বেড়াতে যান। সেখানেই একজনের সঙ্গে কথা বলে উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন।

দুবাই থেকে ফিরে নতুন নেশা পেয়ে বসে। পরিবারের সদস্যরা প্রথমে মত না দিলেও স্বর্ণলতার চাপাচাপিতে তাঁরা আর বাধা দেননি। তবে স্বামী শুরুতে বলেই দিয়েছেন, ‘ব্যবসা অনেক কঠিন। মেয়েদের পক্ষে তা আরও কঠিন!’

জেদ চেপে যায় স্বর্ণলতার। তাই ব্যবসায় সফল হয়ে স্বামীকে দেখিয়ে দেওয়ার পণ করেন। এরপর বিউটিফিকেশনের ওপর ডিপ্লোমা কোর্স করে ফেললেন স্বর্ণলতা। ২০০৪ সালে চালু করেন পারলার ব্যবসা। শুরুতে নিয়োগ দেন দুজন কর্মী। ধীরে ধীরে ব্যবসা বাড়তে থাকে। দুই বছর পর চালু করেন আরেকটি পারলার।

স্বর্ণলতা রায়ের বাসা সিলেট নগরের ভাতালিয়া এলাকায়। স্বামী শেখর কুমার দাশ। তাঁদের তিন সন্তান—এক ছেলে ও দুই মেয়ে। ছেলে চিকিৎসক। মেয়েদের মধ্যে একজন প্রকৌশলী ও অন্যজন অষ্টম শ্রেণিতে পড়ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন