কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফলোঅন এড়ানোর চ্যালেঞ্জ নিয়ে লড়াইয়ে বাংলাদেশ

প্রথম ইনিংসে প্রোটিয়াদের করা পাহাড়সম রানের চাপ ও দ্রুত উইকেট হারানোর হতাশা নিয়ে গতকাল টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষ করে বাংলাদেশ। দিন শেষে বাংলাদেশের বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় ফলোঅন এড়ানো। কারণ ফলোএন এড়াতেই বাংলাদেশের এখনও চাই ১১৫ রান। সেইসঙ্গে উইকেটে টিকে থাকার চ্যালেঞ্জ তো রয়েছেই। সবমিলিয়ে আজ রোববার পোর্ট এলিজাবেথে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে বাংলাদেশকে। এই কঠিন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আজ তৃতীয় দিনের লড়াইয়ে নেমেছে মুমিনুল হকের দল।

গতকাল শনিবার দ্বিতীয় দিনের শুরুটা ভালোই হয় বাংলাদেশের। কাইল ভেরেইনাকে ফিরিয়ে দ্রুতই উইকেট উপহার দেন খালেদ আহমেদ। স্পিন ঘূর্ণিতে আলো দেখান তাইজুল ইসলামও। কিন্তু, বাংলাদেশের এ দুই বোলারকে টেক্কা দিয়ে উইকেটে থিতু হয়ে যান কেশব মহারাজ। লম্বা সময় ব্যাটিং করে দক্ষিণ আফ্রিকাকে শক্ত পুঁজি এনে দেন মহারাজ। 

বিপরীতে কালই প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে হতাশা দেখে বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে ১২২ রান তুলতেই পাঁচ টপঅর্ডার ব্যাটারকে হারিয়ে ফেলে সফরকারীরা। প্রোটিয়াদের রানের চাপ ও দ্রুত উইকেট হারানোর হতাশা নিয়ে টেস্টের দ্বিতীয় দিন শেষ করে মুমিনুল হকের দল।

কাল নিজেদের ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। হারায় মাহমুদুলের উইকেট। তবে, শুরুর ধাক্কা সামাল দিতে লড়াই করেন তামিম ইকবাল ও নাজমুল হোসেন শান্ত। দুজনে মিলে গড়েন ৭৯ রানের জুটি। এ জুটিতে কিছুটা স্বস্তি দেখেছিল বাংলাদেশ। তামিম ও শান্ত ফিরে গেলে দুশ্চিন্তায় পড়ে যায় বাংলাদেশ। এরপর ব্যাটিং নেমে দ্রুত আউট হন মুমিনুল ও লিটন দাস। শেষ পর্যন্ত ৫ উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করে মুমিনুল হকের।  

প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দিন শেষে ৫ উইকেটে স্কোরবোর্ডে ১৩৯ রান তোলে বাংলাদেশ। দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস থেকে ৩১৪ রান পিছিয়ে থেকে আজ রোববার টেস্টের তৃতীয় দিন শুরু করেছে বাংলাদেশ।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন