You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাজারের আগুনে যেভাবে দগ্ধ আমরা

ইসলাম ধর্ম মতে, রমজান রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস। আর এ দেশের মানুষকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় রমজান কিসের মাস, তা হলে উত্তর দেবেÑ রহমত, বরকত, মাগফিরাত ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির মাস। উত্তরটা কেন এমন হবেÑ তা বুঝিয়ে বলার দরকার নেই, ব্যাখ্যা দেওয়ার দরকার নেই। কারণ সবাই বোঝে, সবার কাছেই ব্যাখ্যা আছে। শুধু জানা নেই সমাধান। হয়তো জানা আছে। কিন্তু প্রকাশ বা প্রয়োগের ক্ষমতা নেই। কেননা বাজার যারা নিয়ন্ত্রণ করেন, দ্রব্যমূল্য কমানো-বৃদ্ধি করা যাদের হাতেÑ তারা গভীর জলের মাছ। চাইলেই দেখা যায় না, ধরাছোঁয়া তো যায়ই না।

ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা বিশ^াস করেন, রমজান মাসে শয়তানকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। ফলে শয়তান চাইলেই স্বাভাবিক কার্যক্রম চালাতে পারে না। তা হলে জিনিসপত্রের এই যে আকাশচুম্বী দাম, এই যে সাধারণ মানুষের সীমাহীন ভোগান্তিÑ এর সঙ্গে কারা জড়িত? নিশ্চয়ই শয়তানের প্রতিনিধিরা। তারা আমাদের আশপাশেই বিচরণ করে, মানুষের মতোই আচরণ করে। প্রকৃত অর্থে তারা কি মানুষ? শয়তানের কাজ মানুষের অনিষ্ট করা। কিন্তু মানুষ হয়েও যদি মানুষেরই অনিষ্ট করে, তা হলে তার বা তাদের নাম কীভাবে মানুষের খাতায় থাকে?

ছোটবেলা থেকে আমরা জেনে আসছি, বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ। অথচ বেগুন, শসা, পেঁয়াজ, আলুÑ কোনোটার কাছেই যাওয়া যায় না দামের উত্তাপের জন্য। ভালো কথা। দাম বেশি হওয়ার সুবাদে যদি কৃষকরা দুটো বাড়তি পয়সার মুখ দেখে, সেটি আনন্দের। তাদের দারিদ্র্য যদি ঘোচে, স্ত্রী-পুত্র-কন্যা নিয়ে সুখে-শান্তিতে জীবনযাপন করতে পারেনÑ তা হলে সেটি স্বস্তি ও শান্তির। কিন্তু আদৌ কি তা হচ্ছে? কোনো পরিবর্তন কি এসেছে কৃষকদের ভাগ্য বা জীবনযাপনে? না, আসেনি। আসার কোনো লক্ষণও নেই। কারণ বাড়তি দামের কানাকড়িও কৃষকদের হাতে যায় না, পকেটে যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন