কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইফতারে প্রাণ জুড়ানো শরবত

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল ২০২২, ১২:৪৭

শুধু রোজার ইফতারে নয়, ক্লান্তি দূর করতে ফলের শরবতের বিকল্প নেই। আর রোজার ইফতার শুরু হয় পানীয় পানের মাধ্যমে। তবে পানীয় যদি হয় ফলের শরবত, তাহলে সেটা হবে স্বাস্থ্যবান্ধব। এই মৌসুমে খুব সহজে পাওয়া যায় বেল, আনারস, পেয়ারা, তেঁতুল ইত্যাদি ফল। অনায়াসে এসব ফলের শরবত রাখতে পারেন আপনার প্রতিদিনের ইফতারিতে। 


প্রতিটি ফলে আছে শর্করা, খুব সামান্য প্রোটিন, সামান্য চর্বিসহ সব ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। যেমন পেয়ারায় ১৫, আনারসে ১৪, তেঁতুলে ৬০ এবং বেলে ৩০ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট থাকে। এ ছাড়া আছে বিটা ক্যারোটিন, ব্রমোলিন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি-সহ অনেক কিছু। আরও আছে জিংক, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ শরীরের সব প্রয়োজনীয় উপাদান। আরও গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে আছে আঁশ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে পানি। প্রতিটি ফলের জলীয় অংশের পরিমাণ গড়ে ৭৫ শতাংশ।


শরবতের উপকারিতা



  • সারা দিন না খেয়ে থাকার ফলে শরীরে শর্করার স্তর অনেক কমে যায়। এ জন্য ইফতারের কয়েক ঘণ্টা আগে থেকেই শারীরিক দুর্বলতা বেশি অনুভূত হয়। এ ক্ষেত্রে ফলে থাকা শর্করা ধীরে ধীরে আপনার রক্তে গ্লুকোজের স্তর বাড়িয়ে আপনাকে শক্তি জোগাবে। তবে যাঁদের ডায়াবেটিস আছে, তাঁরা তেঁতুলের শরবত কম খাবেন। তাতে শর্করা একটু বেশি থাকে।

  • আমাদের মস্তিষ্কের প্রধান খাবারই হচ্ছে গ্লুকোজ। ইফতারে এক গ্লাস ফলের শরবত আপনার মস্তিষ্কের জ্বালানি হিসেবে কাজ করবে।

  • ক্লান্ত পেশিকে সতেজ করে ভিটামিন ও মিনারেল। এ ক্ষেত্রে ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

  • ফলের পটাশিয়াম স্নায়বিক দুর্বলতা দূর করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

  • সারা দিন রোজা রাখার ফলে শরীরে কিছুটা পানিশূন্যতা তৈরি হয়। ফলের জলীয় অংশ শরীরের পানিশূন্যতা দূর করে শরীরের প্রতিটি কোষকে কর্মক্ষম রাখে। শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য রক্ষা করে।

  • এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে ফ্রি-র‍্যাডিকেল তৈরি হতে বাধা দেয় এবং সৃষ্ট মৃত কোষ অপসারণ করে। ফলে কোষের ইমিউনিটি বৃদ্ধি পায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও