কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভাজাপোড়া যদি খেতেই চান তাহলে করণীয়

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ৩০ মার্চ ২০২২, ১৩:৫৮

রোজায় ইফতারে বেগুনি, পিঁয়াজু, ছোলা, চপ, জিলাপি, বুন্দিয়ার মতো ভাজাপোড়াজাতীয় খাবার বেশি খাওয়া হয়। কিন্তু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এমন খাবার না খাওয়ারই পক্ষে। তাহলে উপায়? জানালেন সেরা রাঁধুনি ১৪২৭ প্রতিযোগিতার প্রথম রানার-আপ রন্ধনশিল্পী নাদিয়া নাতাশা। লিখেছেন আতিফ আতাউর।


রোজার মাসে বড় বড় হোটেল, রেস্টুরেন্ট তো বটেই; এমনকি পাড়া-মহল্লার অলিগলিতেও বসে যায় ইফতারি আইটেমের দোকান। ছোলা, বড়া, চপ, পিঁয়াজু, জিলাপি, বুন্দিয়া, বেগুনি, ডাল মাখনি, হালিম থেকে শুরু করে নানা রকম মুখরোচক ইফতারি আইটেমের পসরা সাজিয়ে বসেন দোকানিরা। বেচাবিক্রিও হয় দেদার। আবার ঘরে ঘরে গৃহিণীরাও তৈরি করেন এমন সব খাবার।


তেলে ভাজা এসব খাবার খেতে সুস্বাদু ও মুখরোচক হলেও আদতে তা খাওয়া উচিত নয়। বিশেষ করে সারা দিন রোজা রাখার পর খালি পেটে এমন ভাজাপোড়া বিপত্তি বাধাতে পারে। যদি খেতেই চান তবে কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখা জরুরী।


ভালো ব্র্যান্ডের তেল ব্যবহার


ভাজাপোড়ার মতো খাবার তৈরির জন্য বাজারের নিম্নমানের কিংবা খোলা তেল ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এমন তেলে ভেজাল থাকার আশঙ্কা প্রবল। এর পরিবর্তে ভালো ব্র্যান্ডের তেল ব্যবহার করে ভাজাপোড়া খাবার তৈরি করতে হবে। সবচেয়ে ভালো হয় অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে। সামান্য অলিভ অয়েলে এসব আইটেম ভেজে নিতে হবে।


একই তেল দুইবারের বেশি নয়


চপ, বেগুনি, পিঁয়াজু, জিলাপির মতো খাবার তৈরির সময় তেলে ভাজতেই হয়। এসব খাবার ভাজার সময় একই তেল বারবার ব্যবহার করে অনেকেই। এটা করা যাবে না। তেলে ভাজা খাবার এমনিতেই ক্ষতিকর। তার ওপর যদি একই তেল বারবার ব্যবহার করা হয় তখন আরো বেশি ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ জন্য ভাজাপোড়া খাবার তৈরির সময় একই তেল সর্বোচ্চ দুইবারের বেশি ব্যবহার করা যাবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও