ভোজ্যতেলে কারসাজি: রিফাইনারি ও ঢাকার পাইকার জড়িত
রিফাইনারির গেটে গোপনে সয়াবিনের মূল্য বাড়ানো হয়। প্রচুর মজুত থাকার পরও দেশে তৈরি করা হয় কৃত্রিম সংকট। সরবরাহের ক্ষেত্রে ডেলিভারি অর্ডার (ডিও) এবং সাপ্লাই অর্ডারে (এসও) বাধার সৃষ্টি করা হয়। গত ফেব্রুয়ারি থেকেই এসব করে আসছে রিফাইনারিগুলো।
এর সঙ্গে পরে যুক্ত হয় পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের কিছু পাইকার। সরকারকে বেকায়দায় ফেলা এবং ক্রেতার পকেট কেটে বেশি মুনাফার জন্য রিফাইনারি ও পাইকারদের চক্রটি পরিকল্পিতভাবে কাজটি করে। মূলত এদের কারণে ভোজ্যতেলের বাজার অস্থির হয়ে ওঠে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অনুসন্ধানে এসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে। গত সপ্তাহে তারা এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়। খবর সংশ্লিষ্ট সূত্রের।
ভোজ্যতেল নিয়ে কারসাজির প্রসঙ্গে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেছেন, এ সংক্রান্ত পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা হয়েছে। ভোজ্যতেল নিয়ে কারা কারসাজি করেছে, কোন সময় এবং কীভাবে করেছে সব আছে। এখন মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবে।