কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব এবং কিছু প্রস্তাবনা

জাগো নিউজ ২৪ মর্তুজা হাসান সৈকত প্রকাশিত: ২৩ মার্চ ২০২২, ১১:২৭

গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধিকে কারণ দেখিয়ে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারপ্রতি ১৫ টাকা বাড়িয়েছিল সরকার। গত সাড়ে তিন মাসে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির এই বিরূপ প্রভাব হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে সাধারণ মানুষ। কারণ, এই মূল্যবৃদ্ধি শুধু জ্বালানি তেলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি, গণপরিবহনসহ বাজারের সব নিত্যপণ্যের ওপর গিয়ে পড়েছে।


এই যখন অবস্থা, তখন আবার খবর এসেছে- দেশের গ্যাস বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো একযোগে খাতভেদে গ্যাসের দাম দ্বিগুণ বা তারও বেশি হারে বাড়ানোর প্রস্তাব করেছে। এই প্রস্তাবের ওপর ২১ থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত চারদিনের গণশুনানি করবে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।


গণমাধ্যমে খবর এসেছে, চলতি অর্থবছরই সার, বিদ্যুৎ ও গ্যাসে ৭০ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি প্রয়োজন। কিন্তু এর বিপরীতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে মাত্র ২১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এই অবস্থায় গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হলেই কেবল ভর্তুকির চাপ সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন সরকারি কর্মকর্তারা। এজন্য গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো গত মাসে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কাছে একটি অবাস্তব প্রস্তাব পেশ করে, যেখানে গ্যাসের দাম দ্বিগুণের বেশি করার কথা বলা হয়েছে। এই মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাবকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছে কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। কারণ, অতীতে কখনই এতো বেশি পরিমাণে দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়নি।


যদিও এই দাম বাড়ানোর প্রস্তাব আইন ও প্রবিধান অনুসারে উত্থাপিত না হওয়ায় বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনও (বিইআরসি) শুরুতে আমলে নেয়নি। কিন্তু এতে দমে না গিয়ে নতুন করে আবারও আবেদন করেছে বিতরণ কোম্পানিগুলো। মানে যেভাবেই হোক গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত ঘরে তুলতে হবে এমন একটি প্রতিজ্ঞা নিয়ে মাঠে নেমেছে তারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও