এভিয়েশন খাতে বিশ্বের সর্বোচ্চ প্রবৃদ্ধি হবে বাংলাদেশে
করোনা মহামারিতে বিশ্বজুড়ে এভিয়েশন ব্যবসায় বড় আঘাত লাগলেও তা আবার ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। বাংলাদেশে ২০২৩ সালের মধ্যে আকাশপথে যাত্রী পরিবহন করোনার আগের অবস্থায় ফিরে আসবে বলে মনে করছে ইউরোপীয় বিমান নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান এয়ারবাস। তাদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বিশ্বে যে হারে যাত্রী বাড়ছে বাংলাদেশে বাড়ছে তার তুলনায় অনেক বেশি। ২০১৯-২০৪০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ থেকে তিন গুণ যাত্রী পরিবহন বাড়বে।
বিশ্বের তুলনায় বাংলাদেশে যাত্রী প্রবৃদ্ধি ৫০ শতাংশ বেশি হচ্ছে। এই প্রবৃদ্ধি সামাল দিতে ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশের বিমান সংস্থাগুলোর আরো ১৬০টি উড়োজাহাজের প্রয়োজন হবে।
এয়ারবাসের জরিপে দেখা গেছে, দেশে গত সাত বছরে বাংলাদেশে বিমানযাত্রীর সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়েছে। ২০৩৭ সালে দেশের ৮৫ শতাংশ যাত্রী ব্যবহার করবে আকাশপথ। এ কারণে বাংলাদেশের এভিয়েশন খাতে বিমান সরবরাহে নজর দিয়েছে এয়ারবাস।
পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় বিমান প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান এয়ারবাসের বিমান কারখানা ফ্রান্সের তুলুজ শহরে। চীন, ভিয়েতনাম ও অন্যান্য দেশে তৈরি করা যন্ত্রাংশ সংযোজন হয় এখানে। যদিও বাংলাদেশে ব্যবহৃত বিমানের মধ্যে সবই বোয়িং বিমান, এয়ারবাস নেই। তবে বাংলাদেশে যাত্রীসংখ্যার ক্রমবর্ধমান পরিসংখ্যানের কারণে এ দেশে প্লেন বিক্রি করতে আগ্রহী এয়ারবাস।
- ট্যাগ:
- ব্যবসা ও অর্থনীতি
- প্রবৃদ্ধি
- এভিয়েশন