![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2022-03%252F197232e5-56a5-487e-b5a4-ad4c3e779d33%252F1_about.jpg%3Frect%3D0%252C7%252C337%252C177%26w%3D1200%26ar%3D40%253A21%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26mode%3Dcrop%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2022-01%252F18c58c05-9e66-46f3-8946-4437460f8f90%252FBanner_7814X143.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_width_pct%3D1)
রিটার্ন দেন ২৬ লাখ টিআইএনধারী, বাকি ৪৮ লাখ কোথায়
দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের পরেই বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি নিবন্ধিত করদাতা রয়েছেন। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী দেশে এখন কর শনাক্তকরণ নম্বরধারী (টিআইএন) ব্যক্তির সংখ্যা ৭৩ লাখ ৫৫ হাজার।
বিস্ময়কর ব্যাপার হলো, ১৭ কোটি মানুষের এ দেশে এখনো নিবন্ধিত করদাতার সংখ্যা এক কোটি হয়নি। জনসংখ্যার অনুপাতে করদাতার হার মাত্র ৪ শতাংশের সামান্য বেশি। দক্ষিণ এশিয়ায় বৃহৎ জনসংখ্যার দেশ ভারতেই কেবল সক্রিয় করদাতার সংখ্যা কোটি পেরিয়েছে। পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটানের অবস্থান ভারত ও বাংলাদেশের পেছনে। অবশ্য পাকিস্তান ছাড়া অন্য দেশগুলোর জনসংখ্যাও বেশ কম।
কিন্তু পৌনে এক কোটি টিআইএনধারী নিয়ে আমরা কী করছি? পুরোপুরি সফল হতে পেরেছি? সহজ প্রশ্নটির উত্তর আরও সহজ, ‘মোটেও না’। সব টিআইএনধারীর বছর শেষে আয়–ব্যয়ের খবর জানিয়ে রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু চলতি বছরে মাত্র ২৬ লাখ করদাতা বার্ষিক আয়কর বিবরণী জমা দিয়েছেন। শুধু জমি বেচাকেনা ও ক্রেডিট কার্ড নেওয়ার জন্য টিআইএন থাকলেও করযোগ্য আয় না থাকলে তাঁদের রিটার্ন দেওয়া বাধ্যতামূলক নয়।