![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2022-03%252F52c3e0b1-99be-4329-9c66-c81be70c039b%252FUntitled_1.png%3Fauto%3Dformat%252Ccompress%26format%3Dwebp%26dpr%3D1.0%26q%3D70%26w%3D640)
গর্ভাবস্থায় জলবসন্ত হলে
সংক্রমণের ওপর নির্ভর করে জলবসন্তের উপসর্গ সাধারণত ৫ থেকে ১০ দিন স্থায়ী হয়। আক্রান্ত ব্যক্তির দেহে ছোট ছোট ফোসকার মতো উঠে তা সারা দেহে, বিশেষ করে বুক, পেট ও মুখে ছড়ায়। এগুলো বেশ চুলকায়, সঙ্গে জ্বর, হাত-পায়ে ব্যথা ও শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়। শরীরে ফোসকা দেখা দেওয়ার দুই দিন আগে থেকে সাত দিন পর্যন্ত সংক্রমণ একজন থেকে অন্যজনে ছড়ানোর আশঙ্কা বেশি।
জটিলতা
গর্ভধারণের প্রথম ২০ সপ্তাহে জলবসন্ত হলে ৩ থেকে ৪ শতাংশ ক্ষেত্রে গর্ভপাত, শিশুর চোখ, মস্তিষ্ক ও হাত-পায়ের জন্মগত ত্রুটির ঝুঁকি রয়েছে। প্রসবের পাঁচ দিনের মধ্যে মা আক্রান্ত হলে নবজাতকের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। গর্ভাবস্থায় মায়েদের ক্ষেত্রে সংক্রমণের তীব্রতা বেশি হলে তা থেকে অন্যান্য জটিলতা, যেমন নিউমোনিয়া, হেপাটাইটিস, মস্তিষ্কের প্রদাহ, চামড়ায় ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ এমনকি মায়ের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।