You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গণহত্যার হুমকি

১০ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি বিবৃতি দেন। তিনি বিবৃতিতে বলেন, ‘বাংলা দেশের জনগণের ইচ্ছা-অনিচ্ছাই আজ শেষ কথা। বাংলা দেশের জনগণের নামে আমরা যে নির্দেশ দিয়েছি, সেক্রেটারিয়েটসহ সরকারি ও আধা সরকারি অফিস-আদালত, রেলওয়ে ও বন্দরসমূহে তা প্রতিপালিত হচ্ছে। যাঁরা মনে করেছিলেন, শক্তির দাপটে আমাদের ওপর তাঁদের মত চাপিয়ে দেবেন, বিশ্বের দরবারে তাঁদের চেহারা আজ নগ্ন হয়ে ধরা পড়েছে। বিশ্ব জনমতের কাছে কিংবা পশ্চিম পাকিস্তানের সব চিন্তাশীল মানুষের কাছে তারা বাংলার নিরীহ, নিরস্ত্র মানুষের ওপর শক্তির নগ্ন প্রয়োগের যুক্তিবত্তা প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছেন।…সর্বত্র এক ত্রাসের পরিবেশ সৃষ্টি করে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের ভীতসন্ত্রস্ত করে বাংলাদেশ ত্যাগে বাধ্য করছেন। সামরিক সজ্জা অব্যাহত রেখে বাংলার বুকে তাঁরা এক জরুরি অবস্থা কায়েম রাখার প্রয়াসী। ফলত বাংলার বুকে উন্নয়নমূলক যাবতীয় কাজকর্ম আজ বন্ধ।’

একই বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘জাতিসংঘের সেক্রেটারি জেনারেল উ থান্ট বাংলা দেশ থেকে জাতিসংঘ কর্মচারীদের অপসারণের অনুমতি দিয়েছেন। সামরিক বাহিনীর লোকেরা বাংলা দেশে বসবাসরত বিদেশিদের জীবন ও ধনসম্পত্তি কতখানি বিপন্ন করে তুলেছেন, জাতিসংঘের জেনারেল সেক্রেটারির কার্যক্রমে তা বিবৃত হয়েছে। সেক্রেটারি জেনারেলের বোঝা উচিত, কেবল জাতিসংঘ কর্মচারীদের অপসারণ করলেই এ ব্যাপারে তাঁর দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না। কেননা, যে হুমকি আজ উদ্যত হয়েছে, সে হুমকি গণহত্যার হুমকি। সে হুমকি বাংলার সাড়ে সাত কোটি মানুষের জন্য জাতিসংঘ সনদের সংরক্ষিত মৌলিক মানবাধিকার অস্বীকৃতিরই নামান্তর।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন