জাটকা নিধন প্রতিরোধ নাকি জেলে নির্মূল কর্মসূচি

জাগো নিউজ ২৪ মোস্তফা হোসেইন প্রকাশিত: ১০ মার্চ ২০২২, ০৯:৪৮

মৎস্য উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান দিনোত্তর উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে। প্রকৃতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নতুন নতুন পদক্ষেপ এ অর্জনের পথ প্রশস্ত করেছে। অবশ্যই এজন্য সরকারি উদ্যোগকে প্রশংসা করতে হয়।


এর মধ্যে চাষের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদনে ঈর্ষণীয় অবস্থানে পৌঁছে গেছে বাংলাদেশ। অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ে মৎস্য উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি বিশ্বের দ্বিতীয় স্থান লাভ করতে সক্ষম হয়েছে। ইলিশ উৎপাদনে বিশ্বের ১১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ প্রথম স্থানে। বাংলাদেশের ইলিশ স্বাদেও অনন্য। দেশীয় চাহিদা পূরণে এখন আর ঘাটতি থাকে না।


সবই আমাদের দেশের সরকারি উদ্যোগ এবং প্রচেষ্টার ফল। সুতরাং এই প্রশংসাটুকু আমাদের করতে দ্বিধা হওয়ার কথা নয়। একই সঙ্গে বলতেই হবে, এই মৎস্য সম্পদে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়া এবং ডাইনিং টেবিলে নিয়মিত মাছের সরবরাহের পেছনে আমাদের জেলেদেরও ভূমিকা বিশাল। জেলেদের অবস্থান কোথায়?


দুর্ভাগ্যজনক হচ্ছে, আমাদের জেলেদের প্রশংসার পরিবর্তে নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে অনেক ক্ষেত্রে। যেমন ৭ মার্চ গণমাধ্যমে প্রচারিত সংবাদে জানা গেলো কীভাবে জেলেদের ওপর স্টিমরোলার চালানো হচ্ছে। সরকার মার্চ মাসের প্রথম দিন থেকে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ করেছে, মূলত জাটকা নিধন নিরোধ করার জন্য। এক দশককালেরও বেশি সময় ধরে চালু হওয়া এ নিষেধাজ্ঞা আমাদের মৎস্য সম্পদকে সমৃদ্ধ করেছে। এখন অন্তত বাজারে মানানসই সাইজের ইলিশ পেতে সমস্যা হয় না। ছোট আকারের মাছ নেই বললেই চলে। এ কারণে মাছের চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে বিশেষ সুবিধাও অর্জন হয়েছে। কিন্তু সচ্ছল মানুষের ডাইনিং টেবিলে সুস্বাদু ইলিশ জোগান দিতে গিয়ে খেটে খাওয়া জেলেদের জীবনকে জিম্মি রাখতে হবে এ কেমন বিধান?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও