কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সংকট অস্বীকার না করে মোকাবেলা করুন

কালের কণ্ঠ আবদুল গাফফার চৌধুরী প্রকাশিত: ০৮ মার্চ ২০২২, ১০:৪৪

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে উন্নয়ন সম্পর্কে আমরা এত দিন যে গর্ব করেছি, হঠাৎ তাতে আঘাত পড়েছে। দেশটিতে যেমন মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে, তেমনি দেখা দিয়েছে মূল্যস্ফীতি। চাল, ডাল থেকে শুরু করে নিত্যপণ্যের দাম এতটাই বেড়েছে যে নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) যে হিসাব দিচ্ছে তার সঙ্গে বাস্তব অবস্থার কোনো মিল পাওয়া যাচ্ছে না।


বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক ফর ইকোনমিক মডেলিং বা সানেম গত বৃহস্পতিবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে বলেছে, জানুয়ারি মাসে বিবিএস পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে ৫.৮৬ শতাংশ মূল্যস্ফীতির হিসাব দিলেও তারা শহর এলাকার চার শ্রেণির মানুষের জীবনমানের তথ্য হিসাব করে ১১.৩৬ শতাংশ মূল্যস্ফীতি পেয়েছে আর গ্রামে তা পেয়েছে ১১.২১ শতাংশ। ফেব্রুয়ারি মাসে সানেমের হিসাবে শহরে মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে ১২.৪৭ শতাংশ এবং গ্রামাঞ্চলে হয়েছে ১২.১০ শতাংশ।


অন্যদিকে মূল্যস্ফীতি ও মুদ্রাস্ফীতিতে কড়া নজর রাখতে বাংলাদেশকে উপদেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফ। তাদের মতে, করোনাভাইরাস মহামারির পর দক্ষিণ এশিয়ায় নিত্যপণ্যের দাম সর্বত্রই একটি মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর পশ্চিমা অবরোধে বিশ্ববাজার অস্থিতি। প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম ২০১৪ সালের পর প্রথমবারের মতো ১০০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে। ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে বাংলাদেশ সরকার মূল্যস্ফীতিকে ৫.৩ শতাংশের মধ্যে বেঁধে রাখার পরিকল্পনা করলেও গত আগস্টের পর ক্রমাগত বাড়তে থাকে। তবে সরকার মহামারির ধকল সামলে উঠেছিল। সরকারের এই সাফল্যের প্রশংসা করেছে আইএমএফ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও