প্রবীণনিবাস দুঃখের নয়, আনন্দের স্থানও হতে পারে
প্রবীণনিবাসে বসবাসের কথা শুনলেই আমাদের মন খারাপ করতে হবে এবং যাঁরা তাঁদের মাতা-পিতাকে নিবাসে পাঠিয়ে দেন, তাঁদের সম্পর্কে কটু ধারণা পোষণ করতে হবে। প্রবীণনিবাস বাংলাদেশে কেন প্রয়োজন, তা কেউ ঠিকমতো বোঝাতে পারছেন না। তবে ১৬ ফেব্রুয়ারির প্রথম আলোতে লেখক দিলরুবা কবির তাঁর লেখায় (প্রবীণনিবাস নিয়ে নেতিবাচক ধারণা নয়) কিছুটা বুঝিয়েছেন। তাঁকে এবং প্রথম আলোকে ধন্যবাদ।
প্রবীণদের বেশ কয়েকটি বাসস্থান দেখার সুযোগ আমার হয়েছে। একজন নিবাস-পরিচালকের সঙ্গে প্রায়ই কথা হয়। প্রথম দেখায় জানতে চেয়েছিলাম তিনি কেন বৃদ্ধাশ্রম তৈরি করেছেন। তিনি বাড়ি বাড়ি গিয়ে বৃদ্ধ মানুষকে সেবা দিতেন। তিনি সব বাড়িতেই প্রবীণদের ঘিরে অশান্তি লক্ষ করেছেন এবং সে কারণেই তাঁর মনে একটি নিবাস শুরু করার তাগিদ জেগেছিল।