You have reached your daily news limit

Please log in to continue


৭০ শতাংশ টিকাদানের লক্ষ্য আমরা দ্রুতই অর্জন করতে পারব

নতুন সার্স কভ-২ বা করোনাভাইরাসের টিকা আবিষ্কার করতে গিয়ে বিজ্ঞানীদের অনেক হিমশিম খেতে হয়েছে। কারণ আগের করোনাভাইরাস বা সার্স কভ-১ তথা সার্স মহামারির অস্তিত্ব তখন খুঁজে পাওয়া যায়নি। সেটা প্রাকৃতিকভাবেই বিলীন হয়ে গিয়েছিল। তা সত্ত্বেও কভিড-১৯ প্রতিরোধের জন্য দ্রুততম সময়ে টিকা উদ্ভাবন করে বিজ্ঞানীরা এবার এক অত্যাশ্চর্য ভূমিকা পালন করেছেন।

উদ্ভাবিত টিকাগুলো কভিড সংক্রমণ প্রতিরোধে শতভাগ কার্যকর না হলেও নিশ্চিতভাবেই মানুষকে গুরুতর অসুস্থ হওয়া থেকে সুরক্ষা দিচ্ছে।

আবিষ্কৃৃত টিকাগুলোর উৎপাদনকারী দেশ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সংস্থা যখন একের পর এক টিকার অনুমোদন দিতে থাকে, তখন থেকেই বাংলাদেশ টিকা আনার প্রস্তুতি গ্রহণ করে। প্রধানত বাংলাদেশ সরকার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করে। কারণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রথম থেকেই টিকার সমবণ্টনের ওপর জোর দিয়ে আসছিল। বৈশ্বিক টিকা সংগ্রহ ও বিতরণ প্রকল্প কোভ্যাক্স গঠন করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এতে বাংলাদেশ চাঁদা দেয়। এর আগে টিকা প্রাপ্তির জন্য বাংলাদেশ সেই পিআই কোয়ালিশনেও চাঁদা দেয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন