You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি’ এবং বাস্তবতা

চলতি মাসে (ফেব্রুয়ারি) সংবাদপত্রে ‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি: ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ তথা টিসিবির ট্রাকে লম্বা লাইন’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। অন্যদিকে ১৪ ফেব্রুয়ারি (২০২২) কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে কৃষিমন্ত্রী প্রেস ব্রিফিং করে জানিয়েছেন খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে বৈশ্বিক পরিস্থিতি এবং ফসল উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত সার, সেচ, বীজ, বালাইনাশকসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণের জন্য ভর্তুকি প্রদানের বাস্তব অবস্থা। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়তে থাকায় কম দামে পণ্য পেতে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ টিসিবির ন্যায্যমূল্যের চার ধরনের ভোগ্যপণ্যের জন্য লাইনে দাঁড়াচ্ছে৷

টিসিবির ট্রাকে প্রতি লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১১০ টাকা, মসুর ডাল প্রতি কেজি ৬৫ টাকা, চিনি ৫৫ টাকা, পেঁয়াজ ৩০ টাকা। সংস্থাটির হিসাব অনুযায়ী, এ পণ্যগুলোর বর্তমান বাজারমূল্য যথাক্রমে ১৬৮ টাকা, ১০০ টাকা, ৮০ টাকা এবং ৩৮ টাকা। উল্লেখ্য, ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সারাদেশে ৪৫০টি পয়েন্টে এখন ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে।

এর মধ্যে ঢাকা শহরসহ ঢাকা বিভাগে ১০১টি পয়েন্টে পণ্য বিক্রি হয়। শুক্রবার বাদে সপ্তাহে প্রতিদিন প্রতিটি ট্রাকে দিনে ৬০০ লিটার সয়াবিন তেল, ৪০০ কেজি ডাল, ৫০০ কেজি চিনি এবং ৫০০ কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়। একজন ক্রেতা সয়াবিন তেল দুই লিটার, চিনি ও মসুর ডাল দুই কেজি এবং পেঁয়াজ সর্বনিম্ন দুই কেজি থেকে সর্বোচ্চ পাঁচ কেজি কিনতে পারেন। জানা গেছে, ২২ ফেব্রুয়ারি ট্রাকে পণ্য বিক্রির কর্মসূচি শেষ হলেও মার্চ থেকে আবারো শুরু হবে। রমজান মাসেও চলবে। এবার পণ্য এবং বিক্রির আওতা দুটোই আরও বাড়ানো হবে৷ যারা ইতিমধ্যে ২ হাজার ৫০০ টাকা করে প্রধানমন্ত্রীর প্রণোদনা পেয়েছেন তাদের তালিকা করে তারা যাতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য পান তা নিশ্চিত করা হবে৷

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন