You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পকেটে টান, টিসিবির ট্রাকেও নেই ভরসা

মলিন মুখ। সকালের ঝলমলে নরম রোদের পরশও রুবিনা বেগমের বিমর্ষ মুখে ছড়াতে পারছে না আলো। ভোর থেকে দাঁড়িয়ে থাকা রুবিনার চোখে কী যেন হারানোর ভয়। ট্রাক, এই বুঝি এলো বলে! তার মতো রাজধানীর ফার্মগেটে আনন্দ সিনেমা হলের সামনে জটলা পাকানো শতাধিক নারী-পুরুষের চোখও কিছু একটা খুঁজছে। সবারই এক রকম 'যুদ্ধংদেহী' প্রস্তুতি। সরকারি বিপণন সংস্থার (টিসিবি) ট্রাকের ছায়া দেখলেই দেবেন ছুট। কার আগে কে সারিতে দাঁড়াতে পারবেন, আগে দিতে হবে সেই পরীক্ষা।

পরে পণ্য পাওয়ার 'ভাগ্য' পরীক্ষা। কারণ, সারিতে দাঁড়ালেই চলবে না; ট্রাকে পর্যাপ্ত মজুত না থাকলে সাত-আট ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রোদে পুড়ে দিন শেষে খালি হাতে ফিরতে হবে বাড়ি।
সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক নিত্যপণ্যের দামের 'পাগলা ঘোড়া'র সঙ্গে দৌড়াতে গিয়ে হাঁপাচ্ছেন দরিদ্র, নিম্নবিত্তের পাশাপাশি মধ্যবিত্তরাও। ফলে টিসিবি পণ্যের চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। সাশ্রয়ী দামে পণ্য কিনতে মানুষ ছুটছে টিসিবির ট্রাকের পিছু পিছু। প্রতিদিন আসছে নতুন বিমর্ষ মুখ। নতুন মুখগুলোর মধ্যে বেশির ভাগই আবার মধ্যবিত্ত পরিবারের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন