You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টিসিবির ট্রাকের পেছনে দৌড় আর অর্থনৈতিক তথ্যের বৈপরীত্য

ন্যায্যমূল্যে দ্রব্য বিক্রির গাড়ির পেছনে মানুষের দীর্ঘ লাইন, কিংবা তা ধরার জন্য প্রাণপণ দৌড় দেখে কে বলবে, এ দেশে মানুষের মাথাপিছু আয় আড়াই হাজার ডলার ছাড়িয়ে গেছে। দুই সপ্তাহ আগেই সরকার ঘোষণা করলো দেশের বার্ষিক মাথাপিছু আয় এখন ২ হাজার ৫৯১ মার্কিন ডলার। আর দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির ধকলেই খোলস ছেড়ে বেরিয়ে পড়লো মানুষের আয়ের আসল চিত্র। যদি সত্যিই আয় বেড়ে থাকে তাহলে মানুষ কেন দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির চাপ নিতে পারছে না? নাকি নিমিষেই আয় কমে গিয়ে আমরা দরিদ্র হয়ে গেলাম?

মানছি যে, করোনা পরিস্থিতির কারণে সারাবিশ্বেই মানুষ কিছুটা চাপে পড়েছে, দ্রব্যমূল্যও বেড়েছে। তবে যে কয়েক মাস আগেই ঘোষণা এসেছিল আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, সেই তথ্য এখন কি পরিবর্তন হয়ে গেল? নইলে বিশ্ববাজারে খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমরা এতটা প্রভাবিত হলাম কেন? সমস্যা আসলে কোথায়?

সমস্যা হলো আমরা প্রচারমুখী ও গড়ভিত্তিক সংখ্যাতত্ত্ব দিয়েই অর্থনীতিকে বিচার করছি। মানুষের আয় ব্যতিরেকে বৈষম্য, ভঙ্গুরতা কিংবা সম্মানবোধকে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি না। একসময় অর্থনীতিতে শুধু সংখ্যার বিচারেই দারিদ্র্য মাপা হতো। নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করে আয় করতে পারলে ধরা হতো তিনি দরিদ্র নন, নিম্ন-মধ্যবিত্ত বা মধ্যবিত্ত। তবে এখন পরিস্থিতি পরিবর্তন হয়েছে। এখন বিশ্বব্যাপী মানুষের আয়ের পাশাপাশি এ বিষয়গুলোকেও বিবেচনায় নেওয়া হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন