একুশের শিকড়, গ্রামীণ সংস্কৃতি ও প্রবাদ-প্রবচন

বণিক বার্তা মোহাম্মদ জমির প্রকাশিত: ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৯:১৩

প্রবাদ-প্রবচন আমাদের গ্রামীণ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে একটা অনপনেয় প্রতিচ্ছাপ রেখে গেছে। বাংলা ভাষা, একুশের শহীদ দিবস ও পুরো ফেব্রুয়ারিতেও এর বিশেষ তাৎপর্য আছে।


ভাষা হিসেবে বাংলার সঙ্গে বিভিন্ন প্রবাদ-প্রবচনের এ সংযোগ সুপ্রাচীন ও গভীর শিকড়ে গ্রথিত। সুনির্দিষ্ট ঐতিহাসিক রেকর্ড-সাক্ষ্যপ্রমাণ নেই বাংলার মানুষ কখন কৃষিকাজ শুরু করেছিল, তবে আনুমানিক এটা খ্রিস্টপূর্ব চার শতকেরও কম হবে না। পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান রাজ্য সরকার চব্বিশ পরগনা, মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদ এবং বীরভূমে বিভিন্ন খননকাজ চালিয়েছে। তাতে সুস্পষ্টভাবে ইঙ্গিত মিলেছে যে, কৃষিজ জ্ঞানে সমৃদ্ধ এ অঞ্চল এক ক্রমবিবর্তনশীল সভ্যতার অংশ। বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার চন্দ্রকেতুগড়ে পরিচালিত হওয়া খননকাজে কৃষিজ ধরনের পোড়ামাটির ফলক (টেরাকোটা) পাওয়া গেছে। ওইসব ফলকে নারকেল, সুপারি ও তালগাছের উপস্থিতি মিলেছে।


এসব ঐতিহাসিক সাক্ষ্যপ্রমাণ থেকে স্পষ্ট যে, প্রাচীনকালে বাংলায় ধর্ম মূলত কৃষির সঙ্গে যুক্ত ছিল। এটা বাংলা প্রবচনগুচ্ছের ক্রমবিবর্তনশীল ভাণ্ডারেও প্রতিফলিত হয়েছে। এক্ষেত্রে ১৯৭৬ ও ১৯৮৫ সালে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত একটি বইয়ের কথা উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক হবে। সেটি হলো মুহম্মদ হানিফ পাঠান রচিত ‘বাংলা প্রবাদ-পরিচিতি’।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও