কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঢাকা-লাকসাম কর্ডলাইন ৫৩ বছরেও হলো না

পূর্বাঞ্চল রেলওয়ে উন্নয়ন সাংঘর্ষিক হয়ে দাঁড়াচ্ছে। অপরিকল্পিতভাবে স্থাপিত ১৩৮ কিলোমিটার মিটারগেজ রেলপথ ভেঙে ফেলতে হবে। এজন্য প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা জলে যাবে। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের ঢাকা-লাকসাম রুট হয়ে প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা ব্যয়ে হাইস্পিড লাইন নির্মাণ সমীক্ষার ১১০ কোটি টাকাও জলে গেছে। নতুন করে আবার প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প নিয়েছে রেলওয়ে। ৫৩ বছর আগে এ রুটে কর্ডলাইন (ইলেকট্রিক ট্র্যাকশন) নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আজও তা বাস্তবায়ন হয়নি। সংশ্লিষ্টদের অভিমত-এ কর্ডলাইন বাস্তবায়নেই সুফল মিলবে।

রেলওয়েসংশ্লিষ্টরা জানান, অপরিকল্পিত আর সুদূরপ্রসারবিহীন প্রকল্প বাস্তবায়নে সাধারণ মানুষ কোনো সুফল পাবে না। এতে সরকারের শুধুই অর্থের অপচয় হবে। তারা বলেন, ৫৩ বছর আগে ঢাকা-লাকসাম কর্ডলাইন নির্মাণের যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল তা বাস্তবায়ন হলেই সুফল মিলবে। ইলেকট্রিক ট্র্যাকশন কর্ডলাইন বাস্তবায়নে বেশ কয়েকবার প্রাথমিক সমীক্ষাও করা হয়। কিন্তু কোনো এক অদৃশ্য কারণে এ প্রকল্পের দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে না।

রেলপথ মন্ত্রণালয় হওয়ার পর চারজন মন্ত্রী দায়িত্ব পালন করলেও কর্ডলাইন বাস্তবায়ন হয়নি। অথচ রেলওয়ে ট্রাফিক ও বাণিজ্যিক বিভাগ বলছে-এ পথ বাস্তবায়ন হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে মাত্র ২ ঘণ্টায় চলাচল করা সম্ভব। বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ লাইনে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা (শুধু আন্তঃনগর ট্রেন) সময় লাগছে। আর লোকাল-মেইলে সময় লাগছে দ্বিগুণেরও বেশি। নতুন ইঞ্জিন-কোচ আনা হলেও প্রকৃত গতির চেয়ে অর্ধেকেরও কম গতি নিয়ে ট্রেন চলছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন