You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সংকটে এলোমেলো পাট খাত

নানামুখী সংকটে এলোমেলো হয়ে পড়েছে দেশের পাট খাত। প্রতি মাসেই কাঁচাপাটের রপ্তানি বাড়ছে। অথচ পাটের অভাবে ৭০টির মতো মিল বন্ধ রয়েছে। চালু থাকা পাটকলগুলোতেও সক্ষমতার তুলনায় অনেক কম উৎপাদন হচ্ছে। কাঁচাপাট মিললেও দাম অস্বাভাবিক। তাই উৎপাদিত পণ্যের দাম পড়ে যাচ্ছে বেশি। এতে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় টেকা মুশকিল হয়ে পড়ছে উদ্যোক্তাদের। যে কারণে পাটপণ্যের উৎপাদন ও রপ্তানি দুটিই কমছে। বিদেশি ব্র্যান্ড এবং ক্রেতারা বিকল্প খুঁজছেন। ফলে নতুন রপ্তানি আদেশও প্রায় বন্ধ।

কাঁচাপাট পাচার ও অবৈধ মজুতের কারণেই এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন পাটকল মালিকরা। সম্প্রতি পাট খাতের তিন সংগঠন বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিজেএমএ), জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজেএসএ) ও জুট অ্যাসোসিয়েশনের (বিজেএ) যৌথ সভায় এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়। ওই সভায় পাট খাতের উদ্যোক্তারা অভিযোগ করেন, বেশি মুনাফার উদ্দেশ্যে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে রেখেছেন কিছু ব্যবসায়ী। তাদের অবৈধ মজুতের কারণে বাজারে চাহিদা অনুসারে পাট পাওয়া যাচ্ছে না। দরও অস্বাভাবিক বেশি।

এদিকে, মজুতদারি ঠেকাতে বাজারে অভিযান পরিচালনার দাবি জানিয়ে উদ্যোক্তারা ইতোমধ্যে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ সরকারের অন্যান্য বিভাগেও যোগাযোগ করছেন তারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন