হিসাবের বাইরে থাকছে দেড় কোটি মানুষ

যুগান্তর প্রকাশিত: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১১:৩৫

প্রতিবছর বাড়ছে দেশের জনসংখ্যা। পরিবর্তন আসছে দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে। এতে ভোগ্যপণ্যের চাহিদায়ও হ্রাস বা বৃদ্ধি ঘটছে। একই সঙ্গে আমদানি ও উৎপাদন ব্যবস্থায়ও আসছে পরিবর্তন। কিন্তু মৌলিক ভোগ্যপণ্যের চাহিদা নিরূপণের ক্ষেত্রে এসব বিষয় আমলে নিচ্ছে না সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো।


শুধু তাই নয়, নিয়মিত আদশুমারি না হওয়ায় দেড় কোটির বেশি মানুষ থাকছে চাহিদা নিরূপণের বাইরে। ফলে সরকারি তথ্যে উৎপাদন, আমদানি ও সরবরাহের হিসাবে উদ্বৃত্ত থাকলেও বাস্তবে ঘাটতিই থেকে যাচ্ছে।


এমন পরিস্থিতিতে ভোগ্যপণ্যের যে চাহিদা নিরূপণ করে পরিকল্পনা তৈরি করা হচ্ছে, তার সঙ্গে বাজারের বাস্তবতার মিল থাকছে না। এতে ফিরছে না বাজার ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা। স্বাভাবিকভাইে উৎপাদন মৌসুমেও বিভিন্ন পণ্যের দাম থাকছে বেশ চড়া। ভোক্তাদের পকেট থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ চলে যাচ্ছে ভোগ্যপণ্য কিনতে। অন্যদিকে নিত্যপণ্যের দাম বেসামাল থাকায় সরকারকে পড়তে হচ্ছে বিব্রতকর অবস্থায়।


ভোগ্যপণ্যের নিরূপিত চাহিদা নিয়ে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে মতভেদ রয়েছে, তেমনি ব্যবসায়ীরাও চাহিদার তথ্যকে সঠিক বলে মানতে পারছেন না। এ নিয়ে সরকারের একাধিক মন্ত্রী, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ীরা প্রকাশ্যেই কথা বলছেন।


বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, কৃষি বিপণন অধিদপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, চিনি ও খাদ্যশিল্প করপোরেশন, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোসহ দেশি ও বিদেশি বিভিন্ন সংস্থার তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে পাওয়া গেছে উল্লিখিত চিত্র।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও