You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার দক্ষতার পরিচয় দিক

দুই বছর আগে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরুর পর থেকেই দেশের বাজারে চাল, ডাল, তেল, পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যের দাম নতুন করে বাড়তে শুরু করে। পণ্যমূল্য বৃদ্ধির বিভিন্ন পর্যায়ে ভোক্তাদের মধ্যেও একধরনের অস্থিরতা দেখা গেছে। আমাদের দেশে কোনো দ্রব্যের মূল্য হঠাৎ অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে বৃদ্ধি পেলে তা স্বাভাবিক হতে অনেক সময় লাগে। দুই বছর আগে যেমনটি আমরা লক্ষ করেছি পেঁয়াজের দামের ক্ষেত্রে।

পেঁয়াজের দাম এমনভাবে বেড়ে যায় যে সেখান থেকে স্বাভাবিক পর্যায়ে আসতে অনেক সময় লেগে যায়। কখনো কখনো মনে হতে পারে, দেশের বাজার সম্পূর্ণভাবে সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি।

জীবনযাত্রায় ব্যয় বেড়েছে, এটা এখন আর অস্বীকার করার উপায় নেই। চাল, ডাল, তেল, চিনিসহ সব পণ্যের বাড়তি দাম মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষ শুধু নয়, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়ছে মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চমধ্যবিত্ত শ্রেণি পর্যন্ত।  

আচরণের কারণেই বাজারকে অস্বাভাবিক বলা হচ্ছে। চালসহ আরো অনেক পণ্য উৎপাদনে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেখা যায়, ভরা মৌসুমে এসব পণ্যের দাম বেড়ে যায়। প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে চাহিদা অনুযায়ী অতি সহজে পেঁয়াজ আমদানি করা যায়। ভোজ্য তেলের মতো যেসব পণ্য বেশির ভাগই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয় সেসব পণ্যের দাম বিশ্ববাজারে বেড়ে গেলে দেশের বাজারে বেড়ে যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন