কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সরকারি হাসপাতালে বেসরকারির ফাঁদ

সমকাল প্রকাশিত: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১০:৫৫

রাজধানীর কলেজগেট থেকে শ্যামলী হয়ে শেরেবাংলা নগর- এটুকু এলাকা ঘিরে ১০টি সরকারি বড় হাসপাতাল। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রতিদিন হাজারো মানুষ চিকিৎসার জন্য সেখানে আসে। কিন্তু এই এলাকা ঘিরেই গড়ে উঠেছে ছোট ছোট ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে বড় ধরনের ফাঁদ। অন্তত ৪০টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্রতিদিন রোগী ভাগিয়ে নিচ্ছে। রোগী ও স্বজনের পকেট খালি হলেও মিলছে না সঠিক চিকিৎসা। হাসপাতালের যে ধরনের ব্যবস্থাপনা ও সরঞ্জাম থাকার কথা, তার অধিকাংশই তাদের নেই। কিছু প্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত যথাযথ চিকিৎসকও। মাঝেমধ্যে অপচিকিৎসার শিকার হয়ে অকালে মারা যাচ্ছে রোগী।


'হাসপাতালপাড়া' হিসেবে পরিচিত শ্যামলী ও আশপাশ এলাকা ঘুরে চিকিৎসাসেবাপ্রত্যাশী অসংখ্য মানুষের মর্মন্তুদ ঘটনা জানা গেল। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেল, সরকারি হাসপাতালগুলোকে পুঁজি করেই কলেজগেট, বাবর রোড, খিলজী রোড, হুমায়ুন রোড ও শ্যামলী এলাকায় চিকিৎসার নামে ফাঁদ তৈরি করে রেখেছে প্রভাবশালী কয়েকটি চক্র। একেকটি হাসপাতাল সরকারদলীয় স্থানীয় একেকজন রাজনৈতিক নেতার 'দোকান'।


১১ ফেব্রুয়ারি, বিকেল সোয়া ৩টা। কলেজগেটসংলগ্ন মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের সামনে ফুটপাতে তিন ব্যক্তি দাঁড়িয়ে হা-হুতাশ করছিলেন- কীভাবে এত টাকা জোগাড় করবেন! বেসরকারি হাসপাতালে রোগী এনেই ভুল করেছেন! কী হয়েছে- জানতে চাইলে মো. জালাল নামের একজন জানালেন, তাদের বাড়ি নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের কলাগাছিয়ায়। তার শ্যালকের স্ত্রী ফাতেমা (২১) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বাড়িতে বিষপান করেন। সেখান থেকে রোগীকে আনা হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক)। এরপর ওয়াশ করানো হয়। যারা ওয়াশ করেছেন, তারা ঢামেকে রোগী রাখা যাবে না জানিয়ে 'ঢাকা হেলথ কেয়ার হসপিটালে' পাঠিয়ে দেন। রোগীকে এখানে আনার পর চাহিদামতো টাকা দিতে না পারায় ভর্তি করেনি কর্তৃপক্ষ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও