You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভ্লাদিমির পুতিনকে থামাতেই হবে যে কারণে

যাঁরা কোনো দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি, আন্তর্জাতিক রাজনীতি এবং ভূরাজনীতি বুঝতে চান, তাঁদের জন্য নিকোলা ম্যাকিয়াভেলির বিখ্যাত বই দ্য প্রিন্স অবশ্যপাঠ্য। কীভাবে ক্ষমতা অর্জন করতে হবে এবং সেটাকে টিকিয়ে রাখতে হবে, সেটা নিয়ে ম্যাকিয়াভেলি অনেক পরামর্শ দিয়েছেন বইটিতে। সেগুলো আমাদের কারও পছন্দ না হতেও পারে, কিন্তু ম্যাকিয়াভেলি সেটা নিয়েই কাজ করার চেষ্টা করেছেন, যেটা বাস্তবে আছে, থাকে; যেটা থাকা উচিত বা হওয়া উচিত, সেটা নিয়ে নয়। এটুকু মাথায় রেখে কলামের পরবর্তী অংশে যাওয়া যাক।

ইউক্রেন সংকটে ‘আরামদায়ক’ অবস্থায় আছেন পুতিন?
আপাতদৃষ্টিতে অনেকেই মনে করছেন, ইউক্রেন নিয়ে ভ্লাদিমির পুতিন আরামদায়ক অবস্থায় আছেন। ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে কয়েক বছর আগেই যে পুতিনকে অচ্ছুত বানিয়ে ফেলেছিল পশ্চিমারা, সেই পুতিনকে শান্ত করার জন্য পশ্চিমা দেশগুলোর সরকারপ্রধানরা রীতিমতো রাশিয়া গিয়ে বৈঠক করছেন। সম্প্রতি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন, শিগগিরই যাবেন জার্মানির চ্যান্সেলরও।

প্রাথমিকভাবে এটা মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে, চরম আক্রমণাত্মক অবস্থান নিয়ে পুতিনের বেশ কিছু কূটনৈতিক বিজয় হয়েছে। অনেকেই ভাবছেন, তিনি অন্তত রাশিয়ার ওপরে থাকা নিষেধাজ্ঞা শিথিল, ইউক্রেনের দিক থেকে ভীষণ অসম হলেও, মিনস্ক চুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়নে ইউক্রেনকে বাধ্য করা, নিরাপত্তার নিশ্চয়তাসহ কিছু বিষয় অন্তত নিশ্চিত করতে পারবেন। কিন্তু বিষয়টি কি এতই সরল?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন