মিয়ানমার থেকে ধারাবাহিকভাবে ভয়ংকর সব সংবাদ আসছে

প্রথম আলো মিয়ানমার (বার্মা) তুন খিন প্রকাশিত: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১৮:২০

ঠিক এক বছর আগে, এই ফেব্রুয়ারি মাসে মিয়ানমারে সেনাবাহিনী অভ্যুত্থান করে এবং আমার দেশের ইতিহাসে তারা আরেকটি রক্তাক্ত অধ্যায়ের সূচনা করে। তারপর থেকে তারা রাষ্ট্রকে পতনের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে এবং ব্যাপক নৃশংসতা চালিয়ে যাচ্ছে। ক্ষমতার অপব্যবহারকারীদের এ চক্র ভাঙার এখন একটিই পথ আছে। সেটি হলো: আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচারের প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দায়ী ব্যক্তিদের জবাবদিহির আওতায় আনা।


১২ মাস ধরে মিয়ানমার থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে ভয়ংকর সব সংবাদ আসছে। এ সময়ের মধ্যে প্রতিবাদ দমন করতে গিয়ে জান্তা বাহিনী গণহত্যা চালিয়ে দেড় হাজারের বেশি নাগরিককে মেরে ফেলেছে। অর্থনীতি মারাত্মক পতনের মুখে পড়েছে। স্বাস্থ্যসেবা এবং শিক্ষা পরিষেবাগুলো বন্ধ হয়ে গেছে। রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুরা একটি চলমান গণহত্যার মুখোমুখি হচ্ছে এবং তারা একটি উন্মুক্ত কারাগারে বসবাস করছে। জান্তা বাহিনী বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা রোহিঙ্গাদের গ্রেপ্তার করেছে এবং তাদের চলাফেরার স্বাধীনতার ওপর আরও কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। সামরিক বাহিনী এবং আরাকান আর্মি সশস্ত্র গোষ্ঠীর ক্রমবর্ধমান সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে অনেকে মারা যাচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও