কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিনামূল্যের পাঠ্যবইয়ের মান নিয়ে নতুন বিতর্ক

বিনামূল্যের পাঠ্যবই নিয়ে নতুন বিতর্ক তৈরি হয়েছে। নিম্নমানের কাগজে এই বই ছাপানোর অভিযোগ সামনে এনেছে একটি পক্ষ। ইস্যুটি নিয়ে দু-একদিনের মধ্যে সংবাদ সম্মেলন করছে তারা। তবে সরকারকে বিপাকে ফেলতে এমন অভিযোগ আনা হচ্ছে বলে দাবি করছে আরেকপক্ষ। এ নিয়ে পালটাপালটি অভিযোগ এখন তুঙ্গে। যদিও জাতীয় পাঠ্যক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বলছে, যে প্রক্রিয়ায় কাজ হয়েছে তাতে নির্ধারিত মানের বাইরে বই মুদ্রণ ও সরবরাহ সম্ভব নয়।

এদিকে সূত্র জানিয়েছে, শিক্ষাবর্ষ শুরুর পর ইতোমধ্যে ৫ সপ্তাহ পার হয়েছে। কিন্তু এখনো প্রায় অর্ধকোটি বই সরবরাহ করা সম্ভব হয়নি। এর মধ্যে মাধ্যমিক স্তরের বই বেশি। এছাড়া প্রাক-প্রাথমিক স্তরের বইও আছে। সংশ্লিষ্ট মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো আগেভাগে ‘পিডিআই’ রিপোর্ট (বই সরবরাহের প্রাক-পরিদর্শন প্রতিবেদন) নিয়ে গেছে এনসিটিবি থেকে। যে কারণে কাগজে-কলমে বই সরবরাহ হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে।

এই দুই বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবি সদস্য (পাঠ্যপুস্তক) অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, পাঠ্যবই মুদ্রণ প্রক্রিয়ায় একাধিকবার পরিদর্শন হয়। এর মধ্যে প্রথমেই আছে মুদ্রণকাজ শুরুর জন্য কাগজ নিরীক্ষা। এরপর বই সরবরাহের আগে একবার নিরীক্ষা হয়। সবশেষে মাঠপর্যায় থেকে ‘সরবরাহ-পরবর্তী’ (পোস্ট-ল্যান্ডিং) প্রতিবেদন আসে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের জন্য আলাদা দুটি স্বাধীন সংস্থা পরিদর্শন ও যাচাই কাজ করেছে। এই প্রক্রিয়ায় নিম্নমানের বই মুদ্রণ ও সরবরাহ সম্ভব নয়। তার পরও অভিযোগ খতিয়ে দেখার সুযোগ আছে। পাশাপাশি মুদ্রিত বইয়ের ব্যাপারে ‘ওয়ারেন্টি’ আছে। জামানতের টাকার একটি নির্দিষ্ট অংশ আটকে রাখা হয়। তাই নিম্নমানের প্রমাণিত হলে বই নতুন করে ছাপানোর পাশাপাশি শাস্তি দেওয়ার সুযোগ আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন