কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


টিনএজারদের মানসিক স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে সামাজিক মাধ্যম

মানুষ চাইলেই নিজেকে সবকিছু থেকে সংযত রাখতে পারে। এই ধারণা কিন্তু খাটে না সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ক্ষেত্রে। অনেক সময় আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সাথে নিজেদের এমনভাবে জড়িয়ে ফেলি যে, তখন চাইলেও নিজেদের খুব বেশি সংযত রাখতে পারি না। কিশোর-কিশোরীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও ব্যাপকভাবে ঘটে থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় তারা দিনের বেশিরভাগ সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কাটিয়ে দিচ্ছে। দিনদিন ব্যাপারটি আরও গুরুতর ও সামাজিক ব্যাধিতে রূপ নিচ্ছে। 

কানাডার টরোন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য বিষয়ক মনোবিজ্ঞানী জুডিথ অ্যান্ডারসন বলেছেন, "অত্যধিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারের ফলে মানুষের মধ্যে সরাসরি কথা বলা বা যোগাযোগ করার প্রবণতা কমে গেছে, যা বিষণ্ণতা এবং উদ্বেগ আরও বাড়িয়ে দেয়। তিনি বলেন, আমি ইদানীং কিশোর-কিশোরীদের সাথে ঘটছে এমন একটি অস্বস্তিকর বিষয় লক্ষ্য করেছি –তারা জানে না তারা কী করতে চায় বা কী করবে জীবনে। বিশ্বব্যাপী মহামারি ছড়িয়ে পড়ার একটি নেতিবাচক দিক এটি। লকডাউনের ফলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারা বেশি সময় ব্যয় করেছে এবং এটি তাদের মনোজগতকে আরও সংকীর্ণ করে তুলেছে।" 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন