কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ইউক্রেন সংকট আসলে কী নিয়ে? কেন পুতিন-বাইডেন-ন্যাটোর এই কামড়াকামড়ি?

প্রথম আলো সারফুদ্দিন আহমেদ প্রকাশিত: ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৭:৩৪

সব মিলিয়ে ইউক্রেনকে ঘিরে ইউরোপে এখন উত্তেজনা মারাত্মক রূপ নিয়েছে। এ অবস্থায় কিছু সাধারণ প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে।


আচমকা রাশিয়ার হাতে এত শক্তি কোত্থেকে এল যে তারা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ দুনিয়ার সবচেয়ে শক্তিধর দেশগুলোর সামনে অস্ত্র উঁচিয়ে হুমকি–ধমকি দেওয়ার সাহস পাচ্ছে? হঠাৎ রাশিয়ার ইউক্রেনের সীমানার কাছে এত সৈন্যসামন্ত জড়ো করার দরকার পড়ল কেন? এটা কি অতি সাম্প্রতিক ঘটনার জের, নাকি এর পেছনে ঐতিহাসিক পটভূমি কোনো কাজ করছে? পুতিন আসলে চাইছেনটা কী? তিনি কি ইউক্রেনের কাছ থেকে ক্রিমিয়া ছিনিয়ে নেওয়ার পর এখন পুরো ইউক্রেনকেই গিলে ফেলতে চাইছেন, নাকি এসব ভয়ভীতি দেখিয়ে পশ্চিমাদের কাছে থেকে নিজের চাওয়াগুলোকে ‘পাওয়াতে’ পরিণত করার মতলবে আছেন? রুশ বাহিনী যদি সত্যি সত্যি ইউক্রেনে ঢুকে পড়ে, তাহলে ন্যাটো কি সে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারবে? মানুষ এ ধরনের প্রশ্নের জবাব খুঁজছে। চলুন কিছু জবাব খুঁজি।


সংকটটা আসলে কী নিয়ে
গন্ডগোলের কারণ বুঝতে আগে গোড়ায় যাওয়া দরকার। ইউক্রেন সংকটের সেই ‘গোড়া’ হলো ২০১৪ সালে রাশিয়ার ক্রিমিয়া দখল। ক্রিমিয়া দখলেরও একটি ‘গোড়ার’ ইতিহাস আছে। সেই ইতিহাসেও নজর দেওয়া দরকার।
‘অধিকার ছাড়িয়া দিয়া অধিকার রাখিতে যাইবার মতো এমন বিড়ম্বনা আর নাই’—ইউক্রেন ইস্যুতে রবীন্দ্রনাথের এই কথা যে কতটা প্রাসঙ্গিক, তা একটু পেছনের দিকে ফিরে তাকালেই বোঝা যাবে।

ইউক্রেন যখন সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের অংশ ছিল, তখন প্রায় ২০০ বছর ধরে রাশিয়ার মালিকানায় থাকা ক্রিমিয়া উপদ্বীপকে ইউক্রেনের মালিকানায় দেওয়া হয়। ১৯৫৪ সালে সোভিয়েত নেতা নিকিতা ক্রুশ্চেভ ‘অধিকার ছাড়িয়া দিবার’ এই কাজ করেছিলেন। তখন তিনি ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি, কয়েক দশকের মধ্যে সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে এবং তখন ক্রিমিয়ার ওপর মস্কোর আর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকবে না।


যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন সত্যিই ভেঙে গেল এবং ক্রিমিয়ার ওপর মস্কোর নিয়ন্ত্রণ ছুটে গেল, তখন মস্কো আবার ‘অধিকার রাখিতে যাইবার’ চেষ্টা শুরু করল এবং তখন থেকেই ইউক্রেনের সঙ্গে তার ‘বিড়ম্বনা’র শুরু।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও