নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস চান ব্যবসায়ীরা
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার জালাল আহমেদ স্পিনিং মিলস ও শাহ ফতেউল্লাহ টেক্সটাইল মিলস গ্যাসচালিত ক্যাপটিভ জেনারেটরের সাহায্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে সুতা ও কাপড় বানায়। তাদের অনুমোদিত গ্যাসের চাপ হচ্ছে ১৫ পিএসআই (পাউন্ড পার স্কয়ারিংস বা প্রতি বর্গইঞ্চিতে গ্যাসের চাপের ইউনিট)। তবে চলতি জানুয়ারি মাসে বস্ত্রকল দুটিতে গ্যাসের চাপ দেখা যাচ্ছে গড়ে শূন্য থেকে ৪ পিএসআই। যে কারণে উভয় কারখানার উৎপাদন ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়।
এ দুটিসহ সাভার, ধামরাই, নরসিংদী ও গাজীপুরের ২২টি কারখানার গ্যাস–সংকটের তথ্য তুলে ধরে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) নেতারা বলেছেন, তিন মাস ধরে গ্যাস–সংকটে ভুগছে বস্ত্র খাত। প্রায় প্রতিটি কারখানায় গড়ে ২৫ শতাংশ উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। তাতে ১৭৫ কোটি ডলার বা ১৫ হাজার কোটি টাকার লোকসান গুনতে হবে ব্যবসায়ীদের। সে জন্য কারখানাগুলোয় উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের দাবি জানান তাঁরা।