পদত্যাগের ‘সৌন্দর্য’ আমরা কেন উপভোগ করি না

প্রথম আলো এন এন তরুণ প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২২, ২১:৪২

একটি প্রতিষ্ঠানে বা রাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত একজন ব্যক্তি তাঁর দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে ব্যর্থ হলে তিনি পদত্যাগ করবেন কি না, তা নির্ভর করে সেই ব্যক্তির আত্মমর্যাদাবোধের ওপর। শিক্ষকশ্রেণির এই মর্যাদাবোধ বেশি—অন্তত বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে এ ধারণা এখন সেকেলে।


শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদের দুর্নীতি বা স্বেচ্ছাচারিতা নিয়ে যেসব ঘটনা পত্রিকায় এসেছে, তাতে আমাদের মধ্যে এ প্রতীতিই জন্মায়। যে দায়িত্ব থাকে নির্ধারিত, তার বাইরে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। কিন্তু কর্তব্যের কোনো সীমানা থাকে না। প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মচারী বা ছাত্রও যদি বঞ্চিত বোধ করেন, প্রতিষ্ঠানের প্রধানের কোনো কাজকে অন্যায় ও অন্যায্য মনে করেন, প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে সেখানে থামতে হবে। তাঁর কাজ বা আচরণ ব্যাখ্যা করতে হবে, অন্যায় হলে ক্ষমা চাইতে হবে, প্রতিকার করতে হবে। কর্মচারী বা ছাত্র সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে স্থির দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। একে বলে গণতন্ত্রের চর্চা, সৌন্দর্যের চর্চা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও