যে জীবন সংগীতের

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২২, ০৭:০৩

সংগীতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অনেক শিল্পীর আত্মজীবনী আমরা দেখতে পাই। তবে এটা এ দেশে অনেকটা দুষ্প্রাপ্য বলা চলে। যদিও শিল্পীদের জীবনীগ্রন্থ অপ্রতুল নয়। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা দেখতে পাই মাকুসুদুল হকের বাংলাদেশের রকগাথা: আজম খানের উত্তরাধিকার, ওয়াহিদ সুজনের উকিল মুন্সির চিহ্ন ধরে, সুমনকুমার দাশের শাহ আবদুল করিম: জীবন ও গান, রাশেদুল আনামের হাছন রাজা, সাজ্জাদ হোসাইনের অঞ্জনযাত্রা: অঞ্জনদত্তের আত্মকথা ইত্যাদি। কিন্তু আত্মজীবনীর দেখা মেলা ভার।


সংগীতকে সাহিত্য হিসেবে একটু অবহেলাই করা হয় কিন্তু গান তো সাহিত্যের বাইরে নয়—২০১৬ সালেই তো সাহিত্যে নোবেল পেলেন বব ডিলান। সুইডিশ একাডেমি বব ডিলানকে নিয়ে বলেছে, ‘আমেরিকার সংগীত ঐতিহ্যে নতুন কাব্যিক মূর্ছনা সৃষ্টির জন্য ৭৫ বছর বয়সী রক, ফোক, ফোক-রক, আরবান ফোকের এই কিংবদন্তিকে নোবেল পুরস্কারের জন্য বেছে নেওয়া হলো।’


আমাদের দেশেও কি কিংবদন্তি নেই? আছেন, কিন্তু মারা না যাওয়া পর্যন্ত আমরা তাঁদের আমলে নিই না। তাঁদের গান শুনি, কিন্তু গানের জগতে প্রবেশের আগে তাঁরা কী করতেন, কীভাবে এলেন এই জগতে, তা জানতে আগ্রহী পাঠক থাকলেও সেসব প্রকাশ করার জায়গা খুব একটা হয় না। অনেক শিল্পী নিজেরাও বিষয়টি ভাবেন না। সেদিক থেকে ব্যতিক্রম সৈয়দ আব্দুল হাদী। জীবনকে দেখার চোখ তাঁর অনন্য। তাঁকে নিয়ে জানার আগ্রহ সব শ্রোতারই আছে বোধ করি। অনেক দিন ধরেই তিনি আছেন লোকচক্ষুর অন্তরালে। তবে এবার নিজেই লিখলেন আত্মজীবনী।


এ বছর জানুয়ারি মাসে প্রথমা প্রকাশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে সৈয়দ আব্দুল হাদীর আত্মজৈবনিক গ্রন্থ জীবনের গান। সাবলীল গদ্যে এই আত্মজীবনী পড়লে যেকোনো পাঠকই ভাববেন, আত্মজীবনীকার হয়তো বহুদিন ধরেই লেখেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে