আন্তর্জাতিক পণ্যবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরলেও ভিন্ন চিত্র দেশে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২২, ০২:৩১

দেশে জ্বালানি থেকে শুরু করে খাদ্যশস্য পর্যন্ত ভোগ্যপণ্যের বাজারে অস্থিতিশীলতা দেখা দিলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দায়ী করা হয় আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যগুলোর ক্রমাগত দর বৃদ্ধিকে। যদিও এসব পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজার এখন মোটামুটি স্থিতিশীল। গত দেড়-দুই মাসে দামও কমেছে উল্লেখযোগ্য হারে। কিন্তু দেশের বাজারে এর কোনো প্রভাবই দেখা যাচ্ছে না। বিশ্ববাজারে হ্রাস অব্যাহত থাকলেও স্থানীয় বাজারে পণ্যগুলোর দাম এখনো বাড়তির দিকেই। আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে দামও কমানো হচ্ছে না পণ্যগুলোর।


সুষ্ঠু প্রতিযোগিতাহীন আমদানি পণ্যের বাজার ও সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের বিপণন কৌশল এবং অতিমুনাফার প্রবণতার কারণে পণ্যগুলোর মূল্য কমছে না বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। যদিও আমদানিকারকরা বলছেন, আমদানি পণ্যের পরিবহন খরচ ও সংকট এবং ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধির কারণে স্থানীয় বাজারে পণ্যগুলোর দাম কমানো তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে।


দেশে ভোগ্যপণ্যের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেড়-দুই মাস আগেও দেশের ভোজ্যতেলের বাজারে গুরুত্বপূর্ণ সয়াবিন তেলের দাম ছিল মণপ্রতি (৩৭ দশমিক ৩২ কেজি) ৫ হাজার টাকা। বর্তমানে সেটি বেড়ে ৫ হাজার ৬০০ টাকায় উঠে গেছে। যদিও বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত গত তিন মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যটির দাম কমেছে প্রায় ৫ শতাংশ। অন্যদিকে গত দুই মাসে দেশের বাজারে পাম অয়েলের দাম মণপ্রতি ৪ হাজার ৬০০ টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ হাজার ২০০ টাকায়। যদিও গত তিন মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যটির দাম কমেছে ৩ শতাংশের বেশি। এছাড়া ভারত ও কানাডা থেকে আমদানি করা গমের দাম গত দুই মাসে মণপ্রতি ৫০-৬০ টাকা বেড়ে যথাক্রমে ১ হাজার ১২৫ টাকা ও ১ হাজার ৪৫০ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। যদিও আন্তর্জাতিক বাজারে এ দুই মাসে পণ্যটির বাজার ছিল পড়তির দিকে। চিনি আমদানিতে শুল্ক কমানোর পর পণ্যটির দাম কিছুটা কমলেও বর্তমানে তা আবার বেড়ে ২ হাজার ৬৩০ টাকায় লেনদেন হচ্ছে। যদিও বিশ্ববাজারে তিন মাস ধরেই পণ্যটির গড় মূল্য অপরিবর্তিত রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও