দেশের সুগন্ধি চালের ঘ্রাণ বিদেশেও

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ২৩ জানুয়ারি ২০২২, ০৯:৩৬

দেশের মতো আন্তর্জাতিক বাজারেও চাহিদা বাড়ছে সুগন্ধি চালের। কাটারিভোগ, কালিজিরা, চিনিগুঁড়াসহ বিভিন্ন ধরনের চাল যাচ্ছে বিশ্বের ১৩০টির বেশি দেশে। তবে রপ্তানির তালিকায় এগিয়ে রয়েছে চিনিগুঁড়া চাল। মোট রপ্তানির ৯০ শতাংশই এই চাল।


ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখন পর্যন্ত এসব চালের বড় ক্রেতা প্রবাসী বাংলাদেশিরা। রপ্তানি অনুমোদন বাড়ালে এবং কিছু সমস্যা রয়েছে সেগুলো সমাধান হলে বড় আকারের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সম্ভাবনা রয়েছে এ খাতে। বিশেষ করে সরবরাহ ব্যবস্থা, মোড়কীকরণ ও মান সনদে গুরুত্ব দিলে খুব দ্রুতই বাজার বড় হবে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, দেশের চালে স্বাদ ও মানের কারণেই মূলত এই চাহিদা বেশি।


কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) সরেজমিন উইং সূত্রে জানা যায়, সাধারণত দেশে আমন মৌসুমে সুগন্ধি ধানের আবাদ হলেও বর্তমানে উচ্চ ফলনশীল সুগন্ধি ধান আউশ ও বোরো মৌসুমেও চাষ করা হচ্ছে। উৎসবপ্রিয় ও ভোজনরসিক বাঙালি সুপ্রাচীনকাল থেকে সাধারণ ধানের পাশাপাশি সুগন্ধি ধানের চাষ করে আসছে। তবে লাভজনক হওয়ায় সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই ধানের বাণিজ্যিক চাষাবাদও শুরু হয়েছে। এতে দেশের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে।


বাজার ঘুরে দেখা যায়, এক কেজি সাধারণ চাল বিক্রি হয় ৫০ থেকে ৬০ টাকা। তবে সুগন্ধি চাল বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১২০ টাকা কেজি। এর মধ্যে চিনিগুঁড়ার দামই সবচেয়ে বেশি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও