You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ীরা কি নির্বাচিত?

বাসভাড়া নিয়ে শিক্ষার্থীদের এবারকার আন্দোলনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকার-সমর্থিত গুন্ডাপান্ডাদের তৎপরতা তেমন একটা দেখা দেয়নি, এটা ঠিক। তার কারণ আছে, এই আন্দোলনের পেছনে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে। বাধা দিলে প্রবল হবে, সামলানো সহজ হবে না।

তবে সরকারপক্ষ যে নিষ্ক্রিয় থাকবে, সেটা কী করে সম্ভব? ইতিমধ্যেই খবর পাওয়া গেছে, ‘শিক্ষার্থীদের থামাতে মাঠে নেমেছে পুলিশ’ (আজকের পত্রিকা, ২৯. ১১.২১), এবং ‘আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী এক ছাত্রীকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ।’ (সমকাল, ২৯. ১১.২১) ছাত্রীটিকে তার বাসা থেকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সঙ্গে তার পিতাও গেছেন, নিরাপত্তার কথা ভেবে। জিজ্ঞাসাবাদ উদ্দেশ্য নাকি পেছনে কোনো ‘ইন্ধনদাতা’ আছে কি না, তা জানা। আন্দোলন যে স্বতঃস্ফূর্ত হতে পারে, সরকারি লোকদের পক্ষে সেটা ধারণা করা কঠিন বৈকি। আর ধারণা করলে তো তাঁরা কাজই হারাবেন। ওই একই সময়ে পোশাকশ্রমিকেরাও রাস্তায় নেমে এসেছিলেন মজুরি বৃদ্ধির দাবিতে। বাসাভাড়া, নিত্যব্যবহার্য পণ্য, বাসভাড়া–সবকিছুই বেড়েছে, কিন্তু তাঁদের মজুরি বাড়েনি, বক্তব্য ছিল এটিই। তবে মালিকপক্ষ ঠিকই বলেছে যে এর পেছনে নিশ্চয়ই কোনো ষড়যন্ত্র আছে, নইলে ‘হঠাৎ করে’ এই আন্দোলন কেন?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন