You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মিয়ানমার ও কম্বোডিয়ার দুই শাসকের কেন ‘গলায়–গলায় দোস্তি’

গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর, প্রথমবারের মতো কোনো রাষ্ট্রের সরকারপ্রধান হিসেবে ৭-৮ জানুয়ারি দেশটি সফর করেন কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট ‘আসিয়ান’–এর চলতি বছরের চেয়ার পদে আসীন হয়েছে কম্বোডিয়া। আসিয়ানের আনুষ্ঠানিক কোনো অ্যাজেন্ডা না থাকলেও মিয়ানমারের চলমান অচলাবস্থা বিষয়েই তাঁর এ সফর বলে মনে করা হচ্ছে। সফরকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন দেশ ও মানবাধিকার সংগঠনগুলোর আপত্তি থাকা সত্ত্বেও হুন সেন মহাসমারোহে তাঁর পাঁচ মন্ত্রী, সশস্ত্র বাহিনীর উপপ্রধান, দুজন উপমন্ত্রী এবং একদল প্রতিনিধি নিয়ে মিয়ানমার সফর করেন। এ সফরে মিয়ানমার জনগণের প্রাপ্তির চেয়ে দুই দেশের স্বৈরতান্ত্রিক সরকারপ্রধানের স্বার্থই হাসিল হয়েছে।

মিয়ানমার সামরিক বাহিনী অনার গার্ড ও লালগালিচা দিয়ে হুন সেনকে অভ্যর্থনা জানালেও মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থীরা এ সফরের বিরোধিতা করে বিভিন্ন স্লোগান এবং বোমা ফাটিয়ে প্রতিবাদ জানান। অভ্যুত্থানবিরোধীদের বিক্ষোভ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছিল এ আশঙ্কায় যে হুন সেনের সফর নিষ্ঠুর জান্তা শাসককে আরও বৈধতা দেবে। আর এ সফরের প্রকৃত উদ্দেশ্যও তা–ই বলে মনে করা হচ্ছে। হুন সেন ও মিন অং হ্লাইংয়ের মধ্যে বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় ও আঞ্চলিক বিষয়, আসিয়ান–সমর্থিত পাঁচ প্রস্তাব, রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তা লঙ্ঘনের অভিযোগে মিয়ানমারে কারাবন্দী অস্ট্রেলিয়ান অর্থনীতিবিদ শন টার্নেলের (অং সান সু চির সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা) মামলা এবং করোনা মহামারি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চির সঙ্গে সাক্ষাৎ বা তাঁর মুক্তির বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি বা হবে না বলে আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিল কম্বোডিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন