You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জিংক সমৃদ্ধ ধানের চাষীরা পাবেন জামানতহীন ঋণ, কী আছে এই চালে

দেশীয় বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত জিংক সমৃদ্ধ ধানের চাষ উৎসাহিত করতে বাংলাদেশের সরকার সম্প্রতি বিশেষ প্রণোদনার ঘোষণা দিয়েছে। এর অংশ হিসেবে কোন কৃষক জিংক সমৃদ্ধ পুষ্টি ধান চাষ করলে তাকে বিনা জামানতে ঋণ দেয়া হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক।

বাংলাদেশের সরকারি তথ্য বলছে, দেশটির প্রায় সাড়ে ৪৪ শতাংশ শিশু এবং প্রায় সাড়ে ৫৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক নারী জিংকের অভাবজনিত রোগে ভুগছে।

শরীরে জিংকের ঘাটতি হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়।

একারণে করোনা মহামারি চলাকালে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তিদের জিংক ট্যাবলেট সেবন করার পরামর্শ দিতে দেখা গেছে বাংলাদেশের চিকিৎসকদেরও।

জিংক সমৃদ্ধ চাল আসলে কী?

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটিউট ১৯৯৫ সালে জিংক সমৃদ্ধ ধান নিয়ে গবেষণা শুরু করে। কয়েক বছর ধরে দেশি ধানের জাত এবং মাটি পরীক্ষা ও চিহ্নিত করে শুরু হয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা।

দুই হাজার তের সালে প্রথম ব্রি-৬২ নামে জিংক সমৃদ্ধ একটি নতুন ধানের জাত উদ্ভাবনের ঘোষণা দেন ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের বিজ্ঞানীরা। এরপর একে একে আসে ব্রি-৬৪, ব্রি-৭২, ব্রি-৭৪, ব্রি-৮৪ এবং ব্রি-১০০। দেশে এখন এই মোট ছয় জাতের জিংক সমৃদ্ধ ধানের উৎপাদন হচ্ছে।

ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা আব্দুল কাদের বিবিসিকে বলেছেন, জিংক ধান উদ্ভাবনের জন্য তারা প্রথমে জিংকের জিন সমৃদ্ধ ধান বাছাই করেছেন। এসব জাতের ধান মাটি থেকে দানার মধ্যে জিংক স্থানান্তর করতে পারে। জিংকের জিন থাকে ধানের খোসার মধ্যে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন