আমাদের দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চেতনা-মানসিকতা হচ্ছে নির্বাচনকেন্দ্রিক। গণতন্ত্র বলতে নির্বাচন, অর্থাৎ ভোটাধিকার প্রয়োগকেই বোঝে সাধারণ মানুষ। সেই নির্বাচন ব্যবস্থা এখন বিতর্কিত, সহিংস ও রাজনৈতিক হানাহানির প্রধান উৎসে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে হুমকি-পাল্টা হুমকি আমাদের রাজনৈতিক সমাজের প্রতিদিনকার ঘটনা বলে বিবেচিত হয়। চলমান স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যেখানে হত্যার মতো অনেক ঘটনার উদ্ভব হচ্ছে, সেখানে হুমকি-ধমকি নস্যি হিসেবে পরিগণিত হবে, তা বলাই বাহুল্য। এমতাবস্থায় নির্বাচন কমিশন নিয়েই প্রশ্ন অনেক। আমরা বিজয়ের ৫০ বছর পূর্তি মহাসমারোহে উদযাপন করলাম। কিন্তু নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার বিষয়ে জোরালো রাজনৈতিক সমাজ দাবি তোলেনি। সরকার আইন প্রণয়নের কথা বললেও কার্যকর সে উদ্যোগ নেয়নি। রাজনৈতিক দলগুলো গণতান্ত্রিক রাজনীতির অন্যতম স্তম্ভ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য দৃঢ়ভাবে রাস্তায় নামেনি। এই আইন না করা মানে সংবিধানের নির্দেশ অমান্য করা।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
পথনির্দেশনা রয়েছে সংবিধানেই
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন