স্বাধীনতার ৫০ বছরে নাট্য অভিযাত্রা

দেশ রূপান্তর আতাউর রহমান প্রকাশিত: ২৯ ডিসেম্বর ২০২১, ১৬:০৮

প্রত্যাশা সব সময় পূরণ হয় না। প্রত্যাশা এগিয়ে থাকে প্রাপ্তি থেকে। স্বাধীনতা অর্জনের পরে প্রত্যাশা যেভাবে সমুদ্রের বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো ছুটেছিল সেটি এখন আর নেই। সেটি সব দেশেই হয়। একটি নব সূর্যের মতো নতুন দেশ যে প্রত্যাশা নিয়ে যাত্রা শুরু করে সেটি আর অটুট থাকে না। যাত্রা শুরুতে যে প্রত্যাশা থাকে ৫০ বছর পার হওয়ার পরে সেই একই রকম প্রত্যাশা থাকে না, এটাই স্বাভাবিক। নতুন পতাকা এসেছে, মানচিত্র এসেছে দেশ স্বাধীন হওয়ার মুহূর্তের সঙ্গে আর কোনো মুহূর্তের তুলনা হয় না।


আমাদের দেশ স্বাধীন হওয়ার পরেই আমরা বঙ্গবন্ধুকে পেয়েছিলাম। আমাদের নাট্যশিল্পের অগ্রযাত্রায় তাকে পেয়েছিলাম। তিনি নিজেও সংস্কৃতিমনা ছিলেন। আমরা যারা তখন নাটকের কাজ শুরু করেছিলাম তারাও নতুন নাটক নিয়ে নতুন দেশে ঝাঁপিয়ে পড়লাম। আমার ব্যক্তিগতভাবে বলতে গেলে নাটকের সঙ্গে যাত্রা শুরু সেই পাকিস্তানের ঔপনিবেশিক আমল থেকেই। মুনীর চৌধুরী যাকে আমরা হারিয়েছি, পাকিস্তানিরা যাকে মেরে ফেলল তাকেও আমরা পেয়েছিলাম নাট্যচর্চার শুরুর দিকে। তিনি ছাড়াও যাদের দেখে আমরা গড়ে উঠেছিলাম তাদের সঙ্গেই ১৯৭২-এ আমরা নাটক শুরু করলাম মঞ্চনাটক। এর আগে টিভি নাটকেও আমি কাজ করেছিলাম। ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের এই নাটকটিতে আমি কাজ করেছি। সেই নাটক দিয়েই মঞ্চে কাজ শুরু।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও