লঞ্চে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন, কী বলছে মালিক ও কর্তৃপক্ষ?
বরগুনার বাসিন্দা আফসানা মিমি ঢাকার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ঢাকায় যাতায়াতের জন্য বরাবরই তিনি নৌপথ বা লঞ্চ ব্যবহার করেন।
''বাসে অনেকক্ষণ বসে থাকতে হয়। কিন্তু লঞ্চে হাঁটাচলা করা যায়, বাথরুম আছে। রাতে উঠে ঘুম দিলে সকালেই ঢাকা।'' কিন্তু অভিযান-১০ লঞ্চে আগুন লেগে বহু হতাহতের ঘটনার পর তিনি লঞ্চে যাতায়াতে ভয় পেতে শুরু করেছেন।
''আগে ভালো করে খেয়াল করি নাই, কিন্তু এখন চিন্তা করে দেখতে পাচ্ছি, আমরা যেসব লঞ্চে চড়ি, তা তো পুরোপুরি নিরাপদ না। কেবিনে লাইফ জ্যাকেট থাকে না। বারান্দায় যে লাইফ বয়া ঝুলানো থাকে, সেগুলো সবার জন্য যথেষ্ট না। আগুন নেভানোর যন্ত্রও থাকে না,'' বলছিলেন আফসানা মিমি।