You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এ কেমন মানবাধিকার কমিশন

দুই বছরের কার্যক্রম তুলে ধরতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আহূত সংবাদ সম্মেলনে অনেক প্রশ্নের উত্তর দিতে পারেননি সংস্থাটির চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম ও তাঁর সহকর্মীরা। তাঁদের উত্তরের ধরন দেখে মনে হওয়া অস্বাভাবিক নয় যে তাঁরা আর পাঁচটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের মতো হুকুম তামিল করছেন মাত্র। নিজেদের কোনো স্বাতন্ত্র্য অবস্থান নেই। রোববার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা যখন দেশের সীমা ছাড়িয়ে বৈশ্বিক পরিসরেও আলোচিত-সমালোচিত হচ্ছে, তখন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নিষ্ক্রিয়তা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। রাষ্ট্র দ্বারা নাগরিকের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে, তার প্রতিকার করা মানবাধিকার কমিশনের দায়িত্ব ও কর্তব্য। ভুক্তভোগী ব্যক্তিরা কমিশনের কাছে প্রতিকার চাইলে তাদের কাজ হবে সেটি আমলে নিয়ে তদন্ত করা এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রতিকার করতে বলা। এ ব্যাপারে ব্যত্যয় ঘটলে মানবাধিকার কমিশন উচ্চ আদালতের শরণাপন্ন হতে পারে। যদিও এ রকম কোনো নজির জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। এ ছাড়া স্বতঃপ্রণোদিতভাবেও তারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা তদন্ত করতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন