You have reached your daily news limit

Please log in to continue


'তামাকমুক্ত বাংলাদেশ' গড়তে হলে...

জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ ও সামগ্রিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বড় হুমকি 'তামাক'। সস্তা মূল্য, সহজলভ্যতা, তামাক কোম্পানির প্রলুব্ধকরণ কার্যক্রম ও নানান কারণে দেশের জনগণের মধ্যে তামাকজাত পণ্য ব্যবহারের বিদ্যমান হার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য সন্তোষজনক নয়। গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকো সার্ভে-২০১৭-এর তথ্য অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে ৩৫.৩ শতাংশ (৩ কোটি ৭৮ লাখ) তামাকজাত দ্রব্য সেবন করেন। টোব্যাকো অ্যাটলাস-২০১৮ তথ্যমতে, বাংলাদেশে তামাকজনিত রোগে (ক্যান্সার, হৃদরোগ, স্ট্র্রোক, ফুসফুসের রোগ ইত্যাদি) আক্রান্ত হয়ে বছরে প্রায় এক লাখ ৬২ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে; যা দেশে মোট মৃত্যুর ১৩.৬ শতাংশ। এসব তামাক জাতীয় ক্ষতিকর পণ্য সেবনের কারণে অনেক অসংক্রামক রোগের বিস্তার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। দরিদ্র জনগণ তামাকজাত পণ্যের ভোক্তাদের একটি বিরাট অংশ। সুতরাং, স্বাভাবিকভাবেই তামাক সেবনকারী জনগোষ্ঠীর মধ্যে রোগ-শোক দিন দিন বেড়েই চলেছে। এসব রোগের চিকিৎসায় পাল্লা দিয়ে বাড়ছে চিকিৎসা ব্যয়; যার প্রায় পুরোটাই ব্যয় করতে হয় আক্রান্ত ব্যক্তিকে। তাই

দারিদ্র্য, অপুষ্টিতে ভুক্তভোগী মানুষের সংখ্যাও কমছে না সহসা। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য সংস্থা পরিচালিত গবেষণায় দেখা যায়, ২০১৮ সালে বাংলাদেশে তামাকের কারণে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয় ৩০,৫৭০ কোটি টাকা, ওই বছরে যা ছিল জিডিপির ১.৪ শতাংশ!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন