চীনা অলিম্পিকে কূটনৈতিক বর্জন ও পশ্চিমাদের নতুন রাজনীতি
খেলার মাঠে কূটনীতিকেরা নামেন না। এমনকি খেলাধুলাসংক্রান্ত আলোচনাতেও তাঁরা নেই। ফলে হঠাৎ করে বিশেষ কোনো মহল থেকে যখন অলিম্পিকের কূটনৈতিক বর্জনের আওয়াজ উঠতে থাকে, তখন স্বাভাবিকভাবেই ধরে নিতে হয়, এর পেছনে অন্য কোনো খেলা আছে, যে খেলা খেলার মাঠের খেলা নয়। ঠিক সেরকমই একটি আওয়াজ আজকাল জোরালো হয়ে উঠছে, ২০২২ বেইজিং শীতকালীন অলিম্পিক এগিয়ে আসার মুখে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ঘোষণা করেছেন বেইজিং অলিম্পিককে তাঁর দেশ কূটনৈতিকভাবে বর্জন করবে। অর্থাৎ তিনি কিংবা সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ এতে যোগ দেবেন না। তাঁর এই বক্তব্য প্রচার হওয়ার ঠিক পরপরই বিশ্বের তিন প্রান্তে ওয়াশিংটনের তিন ‘সাঙ্গাত’ খুশিতে হাততালি দিয়ে চিৎকার করে বলে উঠেছে, আমরাও আছি তোমার সঙ্গে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুর মিলিয়ে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা ও যুক্তরাজ্য বলছে, তারাও তাদের কূটনীতিকদের বেইজিং শীতকালীন অলিম্পিকে পাঠাবে না।
- ট্যাগ:
- মতামত
- অলিম্পিক গেমস
- বর্জন
- রাজনৈতিক কৌশল