বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার আন্দোলন একদিকে যেমন দীর্ঘদিন থেকে চলে আসছে, অন্যদিকে শান্তি বিনষ্টের নানামুখী তৎপরতা অনেক শক্তিধর রাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে করা হয়েছে। ফলে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন প্রায় ১০০ বছরেও বাস্তবে রূপ লাভ করতে পারেনি। আঞ্চলিক এবং আন্তর্মহাদেশীয় পর্যায়ে গত শতকে দুইটি বিশ্বযুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। বিশ্বের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ মানব বিপর্যয়ের মহাযুদ্ধ হিসেবে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চিহ্নিত হয়ে আছে। দুই বিশ্বযুদ্ধে প্রাণ হারিয়েছে প্রায় ১০ কোটি মানুষ, আহত ও পঙ্গুত্ববরণ করেছে এর দ্বিগুণেরও বেশি। সম্পদ ধ্বংস হয়েছে সীমাহীন, যুদ্ধের অস্ত্রে বিনিয়োগ হয়েছে সবচেয়ে বেশি অর্থ। সেই অর্থ দিয়ে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের দারিদ্র্য, ক্ষুধা ও বেকারত্ব গ্লানিকর বোঝা অনেকটাই মুছে ফেলা সম্ভব ছিল। তেমন পরিবেশ সৃষ্টি করা গেলে বিশ্ব বর্তমানের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক উন্নতি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে পারত। কিন্তু সেই সৌভাগ্য বিশ্বের বেশির ভাগ অঞ্চলেই ঘটতে দেখা যায়নি। বরং বিশ্বের বেশির ভাগ অঞ্চলে নানা দ্বন্দ্ব-সংঘাত, ক্ষুধা, দারিদ্র্য এবং পশ্চাৎপদ অবস্থা বিরাজ করতে দেখা যাচ্ছে। এর কারণ হচ্ছে বিশ্বে সবার জন্য শান্তি নিরাপত্তা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করার আন্তর্জাতিক পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হয়নি। যদিও প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
সংকট থেকে বেরিয়ে আসার উপায় কী
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন