![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-12%252Ff5e68d00-76ea-490d-9ce5-4dcfc9983cb1%252FPalo_university.jpg%3Frect%3D0%252C160%252C2000%252C1050%26w%3D1200%26ar%3D40%253A21%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26mode%3Dcrop%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2021-11%252Febc47d93-19bc-4069-a224-7bdcb11cfab3%252Fwatermark_og.png%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_width_pct%3D1)
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে পোষ্য কোটা বন্ধ হবে কবে?
প্রায় ১৬ বছর আগে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকে ভর্তির ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটা রাখার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে একাডেমিক কাউন্সিল তাদের নেওয়া সিদ্ধান্তে বলেছিল, কোটা সিস্টেম চালু হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা থাকবে। ওই সিদ্ধান্তের পর কার্যত প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটাতে ভর্তি বন্ধ রয়েছে বলে আমরা জানতে পারি।
কোটায় ভর্তিতে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে যখন মানসম্মান রক্ষায় প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, ঠিক একই সময়ে দেশের বেশ কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য করা পোষ্য কোটায় ভর্তি পরীক্ষায় ন্যূনতম পাস নম্বর ৪০ থেকে ৩০ করা হয়েছে, কোথাও কোথাও সেটিও কমিয়ে ২৫ নম্বরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অথচ প্রতিযোগিতাপূর্ণ এই ভর্তি পরীক্ষায় যাঁরা ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন, তাঁরা তার দ্বিগুণ বা তিন গুণ নম্বর পেয়েও সুযোগই পাচ্ছেন না। কেউ কেউ অন্যদের চেয়ে ০ দশমিক ২৫ নম্বর কম পাওয়ার কারণে মেধাতালিকায় নামই তুলতে পারছেন না।