মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের ঠিক আগমুহূর্তে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হন দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীরা। একাত্তর সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় করা অন্তত তিনটি মামলার রায়ে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা, ষড়যন্ত্র, সহযোগিতা ও হত্যাকাণ্ডে কারা জড়িত তা উঠে এসেছে। তিন মামলায় চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এর মধ্যে বুদ্ধিজীবী হত্যার পরিকল্পনার পাশাপাশি মানবতাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির মতিউর রহমান নিজামী এবং দলটির সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
একজন ছিলেন ‘চিফ এক্সিকিউটর’, অন্যজন ‘অপারেশন ইনচার্জ’
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন